আরজি করে চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পর থেকে তোলপাড় গোটা রাজ্য। যদিও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে একাধিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। চিকিৎসকদের জন্য নিরাপত্তা সংক্রান্ত একগুচ্ছ পদক্ষেপও করা হয়েছে। তার পরেও চিকিৎসকদের কর্মবিরতি অব্যাহত। এ নিয়ে বৈঠকে নতুন কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কি না, সে দিকেও নজর থাকবে।
কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অব্যাহত। আরজি করের ঘটনার পরে স্থানীয় থানা থেকে শুরু করে সার্বিক ভাবে পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ, কয়েকজন স্বাস্থ্য আধিকারিক তথা একাধিক চিকিৎসকের বিরুদ্ধেও। সোমবারের বৈঠকে থাকতে বলা হয়েছে কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে।
বৈঠকে থাকবেন সব দপ্তরের মন্ত্রী এবং সচিবরা। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, থাকতে হবে ডিজি এবং এডিজি পদমর্যাদার পুলিশ আধিকারিকদেরও। বিভিন্ন দপ্তরের বিশেষ সচিব পদমর্যাদার আধিকারিকদেরও থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বৈঠকটিকে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে নবান্নের বিজ্ঞপ্তিতে।
এর বাইরেও হকার সমস্যার বিষয়টিও পর্যালোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ কলকাতা পুরসভা এই সংক্রান্ত রিপোর্ট নবান্নে পাঠিয়েছে। তবে পুজোর আগে হকার নিয়ে কোনও কঠোর পদক্ষেপ করা হবে না বলেই মত আমলাদের একাংশের।