আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার রেশ এখনও কাটেনি। এরই মধ্যে এ বার প্রাইভেট টিউশন থেকে ফেরার পথে এক স্কুলছাত্রীকে হেনস্থার অভিযোগ উঠল। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কুলতলিতে। কুলতলি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে ওই ছাত্রীর পরিবার। ছাত্রীকে হেনস্থার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃতদের নাম ওবাইদুল্লা ও শাহাজাদ নস্কর। তারা স্থানীয় বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। তাদের আরও জেরা চলছে।পুলিশ ও ছাত্রীর পরিবার সূত্রের খবর, সে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। শুক্রবার আরও কয়েকজনের সঙ্গে টিউশন থেকে সে বাড়ি ফিরছিল। সেই সময় আচমকাই তাদের সামনে চলে আসে একটি টোটো। ওই গাড়িতেই ছিল শাহাজাদ নস্কর ও ওবাইদুল্লা। তারা ওই পড়ুয়াকে উত্যক্ত করে বলে অভিযোগ ওঠে। ভয়ে ওই ছাত্রী চিৎকার করলে তার মুখ চেপে ধরে তাকে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ।
কিছুক্ষণ পরে অভিযুক্তরা ঘটনাস্থল ছাড়ে। প্রকাশ্যে এই ঘটনা ঘটে যাওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এলাকার লোকজন। শুক্রবার রাতে ওই পড়ুয়ার পরিবার থানায় অভিযোগ দায়ের করে। কে বা কারা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত, প্রথমে সেই বিষয়ে খোঁজ নিতে শুরু করে ওই ছাত্রীর পরিবার। পরে ওই দুই অভিযুক্তের নাম জানা যায়। ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, অভিযুক্তদের নাম জানাজানি হতে তাঁদের হুমকিও দেওয়া হয়।
কিছুক্ষণ পরে অভিযুক্তরা ঘটনাস্থল ছাড়ে। প্রকাশ্যে এই ঘটনা ঘটে যাওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এলাকার লোকজন। শুক্রবার রাতে ওই পড়ুয়ার পরিবার থানায় অভিযোগ দায়ের করে। কে বা কারা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত, প্রথমে সেই বিষয়ে খোঁজ নিতে শুরু করে ওই ছাত্রীর পরিবার। পরে ওই দুই অভিযুক্তের নাম জানা যায়। ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, অভিযুক্তদের নাম জানাজানি হতে তাঁদের হুমকিও দেওয়া হয়।
নির্যাতিতার শারীরিক পরীক্ষা করা হয় কুলতলি গ্রামীণ হাসপাতালে৷ বারুইপুরের এসডিপিও অতীশ বিশ্বাস জানান, কী কারণে ওই ছাত্রীকে হেনস্থা করা হল তার তদন্ত শুরু হয়েছে। ওই ঘটনার পিছনে কারও মদত রয়েছে কি না তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।