মেয়র বলেন, ‘প্রাক্তন মেয়র সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সময়ে এক বার ই-বর্জ্য পরিষেবা চালু করা হয়েছিল। তবে সে ভাবে সাড়া পাওয়া যায়নি। এখন ই-বর্জ্য পরিষেবার মাধ্যমে অর্থ উপার্জনও হবে। ফলে এই প্রকল্প নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে আগ্রহ বাড়বে।’
ই-বর্জ্য নিয়ে শহরে প্রচারে নামার পরিকল্পনাও করছে কলকাতা পুরসভা। বাবুল সুপ্রিয় বলেন, ‘এই সময়ে আমাদের জীবনে ই-বর্জ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। কলকাতা পুরসভা এই পরিষেবা সাফল্যের সঙ্গে পরিচালনা করতে পারবে।’ পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে কলকাতা পুরসভার ১৬টি বোরো অফিসেই ই-বর্জ্য পরিষেবা চালু করা হবে।
তারপরে শহরের প্রতিটি বাড়ি থেকে ই-বর্জ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা করবে পুরসভা। এই বিষয়ে কাউন্সিলারদেরও প্রশিক্ষণও দেবে পুরসভা। জঞ্জাল অপসারণ বিভাগের মেয়র পারিষদ দেবব্রত মজুমদার বলেন, ‘শহরের নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তুলেই পুরসভা এই পরিষেবায় গুরুত্ব দেবে। বর্তমানে নাগরিকদের জীবনে ই-বর্জ্য সমস্যা কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’