জামিন পেলেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যা মণ্ডল। মঙ্গলবার তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছে দিল্লি হাইকোর্ট। গত বছর এপ্রিল মাসে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল ইডি।গোরু পাচার মামলায় অনুব্রত কন্যা সুকন্যাকে গ্রেপ্তার করে ইডি। দিল্লিতে ডেকে তাঁকে প্রথমে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর ২০২৩ সালের ২৬ এপ্রিল তাঁকে গ্রেপ্তার করে ইডি। প্রায় ১৫ মাস পরে জামিন পেলেন সুকন্যা মণ্ডল।
প্রসঙ্গত, ওই একই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিলেন সুকন্যার বাবা অনুব্রত মণ্ডলকে। অনুব্রতকে গ্রেপ্তারির পর থেকেই তদন্তকারীদের নজরে ছিল তাঁর মেয়ে। ইডি দাবি করেছিল, অনুব্রত মণ্ডলের বিপুল সম্পত্তি সম্পর্কে তাঁর কন্যার কাছে তথ্য রয়েছে। সুকন্যা জানান, সম্পত্তি সংক্রান্ত সব প্রশ্নের উত্তর তাঁর বাবা এবং তৎকালীন হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিই দিতে পারেন। পাল্টা তদন্তে অসহযোগিতা করা হচ্ছে বলে সুকন্যার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে ইডি। এরপর সুকন্যাকে গ্রেপ্তার করেন ইডি আধিকারিকেরা। পরবর্তীকালে অনুব্রত ও তাঁর কন্যাকে মুখোমুখি বসিয়েও জেরা করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ওই একই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিলেন সুকন্যার বাবা অনুব্রত মণ্ডলকে। অনুব্রতকে গ্রেপ্তারির পর থেকেই তদন্তকারীদের নজরে ছিল তাঁর মেয়ে। ইডি দাবি করেছিল, অনুব্রত মণ্ডলের বিপুল সম্পত্তি সম্পর্কে তাঁর কন্যার কাছে তথ্য রয়েছে। সুকন্যা জানান, সম্পত্তি সংক্রান্ত সব প্রশ্নের উত্তর তাঁর বাবা এবং তৎকালীন হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিই দিতে পারেন। পাল্টা তদন্তে অসহযোগিতা করা হচ্ছে বলে সুকন্যার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে ইডি। এরপর সুকন্যাকে গ্রেপ্তার করেন ইডি আধিকারিকেরা। পরবর্তীকালে অনুব্রত ও তাঁর কন্যাকে মুখোমুখি বসিয়েও জেরা করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারির পর বাবার মতোই সুকন্যার ঠাঁই হয়েছিল তিহাড় জেলে। এর আগে একাধিকবার জামিনের জন্য আবেদন করেছিলেন সুকন্যা। অবশেষে, মঙ্গলবার জামিন পেলেন তিনি। প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসে সিবিআইয়ের গোরু পাচার মামলায় জামিন পান অনুব্রত মণ্ডলও। সিবিআইয়ের মামলায় তিনি জামিন পেলেও ইডির মামলা এখনও ঝুলে রয়েছে দিল্লি হাই কোর্টে। সেই কারণে তিহাড় জেল থেকে মুক্তি পাননি অনুব্রত।