রেজিস্ট্রার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পৌঁছতেই একদল পড়ুয়া তাঁকে ঘিরে ডিপার্টমেন্টের পুরোনো সমস্যা নিয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানতে চান। রেজিস্ট্রার তখন এ নিয়ে কোনও কথা বলতে চাননি। এর পরেই তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে কিছু ছাত্রছাত্রী। গো-ব্যাক স্লোগানও দেওয়া হয়। পরিদর্শনে বাধা দেওয়া হয় তাঁকে।
বিক্ষোভকারী পড়ুয়া পম্পা নস্কর বলেন, ‘আইন বিভাগের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আগে একাধিকবার রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছিল। কিন্তু তিনি কোনও ব্যবস্থা নেননি। তদন্ত কমিটি গঠন করার পরেও কোনও সুরাহা হয়নি। এ দিনও জানতে চাওয়া হলে তদন্ত নিয়ে কোনও উত্তর দেননি। পাল্টা পড়ুয়াদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করলে তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। সেই সময়ে রবিউল হালদার-সহ একই বিভাগের কয়েকজন পড়ুয়া এসে আমাদের উপর চড়াও হয়।’
রবিউল হালদারের বক্তব্য, ‘আমার বিরুদ্ধে মারধর করার মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে। বার কাউন্সিলের পরিদর্শনকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন কয়েকজন পড়ুয়া। সেই ঘটনার বিরোধিতা করা হয়েছে। কারণ বার কাউন্সিলের অনুমোদন না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হতে পারে। পড়ুয়াদের স্বার্থেই বার কাউন্সিলের অনুমোদন প্রয়োজন।’ যদিও এ সব নিয়ে রেজিস্ট্রার সুজিত চৌধুরী কোনও মন্তব্য করতে চাননি।