তিনি জানান, সকাল থেকেই বিষয়গুলি নিয়ে জেলাশাসক, পুলিশ সুপার, মহকুমা প্রশাসন, ইরিগেশন দপ্তর সবার সঙ্গে কথা হচ্ছে, ওঁরা প্রস্তুত। অন্যদিকে, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে দেব বলেন, ‘জমির ম্যাপিং-এর কাজ করা হয়েছে। যাঁদের যাঁদের জমি রয়েছে তাঁদের সঙ্গে কথা চলছে. অনেকগুলো সরকারি জমি পাওয়া গিয়েছে। জবর দখল করে রয়েছেন যাঁরা, তাঁদের সঙ্গে কথা হচ্ছে। আজকেই দপ্তরের ইনজিয়ারের সঙ্গে কথা হয়েছে। এই বছরের শেষেই প্রথম পর্যায়ের কাজ শুরু হয়ে যাবে, তারই প্রস্তুতি চলছে।’
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে দেব বলেন, ‘যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে, শুধু বাংলা নয় ভারতবর্ষ জুড়ে হচ্ছে। সত্যি খুব দুঃখজনক। গতকাল রাত থেকে ৪০ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। সব নদী বিপদসীমার কাছে রয়েছে। আবহাওয়ার পরিবর্তন হলে কোথায় কী ক্ষতি হয়েছে সেটা দেখা হবে। মানুষ যেন পরিষেবা পান, সেটা লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। কোনও প্রাণহানির ঘটনা যাতে না ঘটে, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যাতে অঘটন না ঘটে, সাপে কামড়ালে তাঁদের চিকিৎসা হয় সে ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
এর পাশাপাশি, আরজি কর কাণ্ডের জেরে ডাক্তারদের কর্মবিরতি নিয়েও উত্তর দেন দেব। তিনি বলেন, ‘বাংলার প্রত্যেকটা মানুষের মতো আমিও চাইব, ডাক্তাররা তাঁদের কাজে ফিরে আসুন। সবাই চাই ন্যায় যেন হয়। যারা যারা দোষী তারা যেন শাস্তি পায়। যতদূর আমার কাছে খবর আজকে বিকেলে মিটিং হওয়ার কথা। আজকে যেন সমাধান হোক। জুনিয়ার ডাক্তার ছাড়া হাসপাতাল চলবে না আমরা সবাই জানি।’