আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের খুন-ধর্ষণের ঘটনার তদন্তে সাহায্য করতেই তিনি সিজিও কমপ্লেক্সে গিয়েছিলেন। সিবিআইয়ের জেরার পর এমনটাই জানালেন DYFI নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। তদন্তের স্বার্থে ফের তাঁকে ডাকা হলে তিনি হাজিরা দেবেন বলেও জানান।তবে, ঠিক কোন অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে ডাকা হয়েছিল সেই বিষয়টি পরিষ্কার করেননি বাম যুবনেত্রী। তিনি বলেন, ‘নির্যাতিতার খুনের ঘটনার দোষীদের শাস্তির দাবিতে গোটা রাজ্যের মানুষ লড়ছে। দোষীরা যাতে দ্রুত শাস্তি পায়, তার জন্য তদন্তে সাহায্য করার জন্যেই আমায় ডাকা হয়েছিল। আমি সেই সাহায্য করেছি।’ উল্লেখ্য, গত ১৪ অগস্ট আরজি কর হাসপাতালে কিছু বহিরাগত ঢুকে তাণ্ডব চালায়। সেই বহিরাগতদের মধ্যে DYFI-এর পতাকা নিয়ে কয়েকজনকে দেখা গিয়েছিল। সেই হামলার ঘটনায় প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হতে পারে বলেও অনেকে মনে করছেন।
সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই কী তাঁকে ডাকা হয়েছিল? মীনাক্ষী বলেন, ‘নির্যাতিতার দোষীর শাস্তি দেওয়ার জন্য যাতে তদন্তে সুবিধা হয় তার জন্যেই আমায় ডাকা হয়। এই নৃশংস ঘটনার চাপা দেওয়ার চেষ্টা, আন্দোলনকারীদের দমন করার চেষ্টা হচ্ছে। আমরা চাই দোষীরা শাস্তি পাক।’ গত ১৩ অগস্ট এই ঘটনার তদন্ত ভার তুলে দেওয়া হয় সিবিআইয়ের হাতে। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় প্রমাণ লোপাট ও সরকারি কর্তব্য না পালনের জন্য আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসিকে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই। সিবিআই তদন্ত কি ঠিক পথে চলছে? প্রশ্নের উত্তরে মীনাক্ষী বলেন, ‘তদন্ত সঠিক দিশায় এগোনোর জন্যেই আমাদের যে কারণে ডাকা হয়েছিল, আমি তাঁদের সেই বিষয় সহযোগিতা করেছি। গোটা দেশের মানুষ চাইছে দোষীরা শাস্তি পাক।’
সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই কী তাঁকে ডাকা হয়েছিল? মীনাক্ষী বলেন, ‘নির্যাতিতার দোষীর শাস্তি দেওয়ার জন্য যাতে তদন্তে সুবিধা হয় তার জন্যেই আমায় ডাকা হয়। এই নৃশংস ঘটনার চাপা দেওয়ার চেষ্টা, আন্দোলনকারীদের দমন করার চেষ্টা হচ্ছে। আমরা চাই দোষীরা শাস্তি পাক।’ গত ১৩ অগস্ট এই ঘটনার তদন্ত ভার তুলে দেওয়া হয় সিবিআইয়ের হাতে। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় প্রমাণ লোপাট ও সরকারি কর্তব্য না পালনের জন্য আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসিকে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই। সিবিআই তদন্ত কি ঠিক পথে চলছে? প্রশ্নের উত্তরে মীনাক্ষী বলেন, ‘তদন্ত সঠিক দিশায় এগোনোর জন্যেই আমাদের যে কারণে ডাকা হয়েছিল, আমি তাঁদের সেই বিষয় সহযোগিতা করেছি। গোটা দেশের মানুষ চাইছে দোষীরা শাস্তি পাক।’