কেএমডিএ-র জল প্রকল্পের কাজে মাটি খোঁড়ায় কয়েকটি বাড়িতে ফাটল ধরার অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলি জেলার চুঁচুড়া পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ড পিপুলপাতি কদমতলায়। খবর পেয়ে রবিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এলাকার বিধায়ক অসিত মজুমদার। তিনি এ দিন এলাকাবাসীর কথা শোনেন। এরপর নিজে গোটা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। কেএমডিএ-র ঠিকা শ্রমিকদের ধমকও দেন তিনি।চুঁচুড়া পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের পিপুলপাতি কদমতলায় একটি পাম্প বসানোর কাজ চলছে। এই জন্য কাজ করছেন কেএমডিএ-র ঠিকা শ্রমিকরা। এলাকাবাসীর অভিযোগ, এই জল প্রকল্পের জন্য মাটি খুঁড়ছিলেন এই শ্রমিকরা। এরপরেই বেশ কয়েকটি বাড়িতে ফাটল দেখা যায়। এই বিষয়ে ঠিকা কর্মীদের সতর্কও করা হয়। কিন্তু, তাঁরা সেই কথা কানে তোলেননি বলে অভিযোগ। বরং চালিয়ে যায় খনন কাজ। এরপর ৬টি বাড়িতে ফাটল আরও চওড়া হয় বলে অভিযোগ।
এই ঘটনায় চরম আতঙ্কে ওই বাড়িতে বসবাসকারীরা। ঠিকা শ্রমিকরা জানিয়েছেন পাঁচিলের ফাটল মেরামত করা হবে। তবে যে সমস্ত বাড়ির দেওয়ালে ফাটল ধরেছে সেগুলির কী হবে? সেই প্রশ্নের জবাব তাঁদের কাছে নেই। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার। ঘটনাস্থল থেকে ফোনে তিনি কেএমডিএ আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলেন। বিধায়ক জানান,সাতটি বাড়িতে ফাটল ধরেছে। যতদিন না সেই বাড়ি কেএমডিএ মেরামত করে দেবে কাজ বন্ধ থাকবে বলেও জানান তিনি।
এই ঘটনায় চরম আতঙ্কে ওই বাড়িতে বসবাসকারীরা। ঠিকা শ্রমিকরা জানিয়েছেন পাঁচিলের ফাটল মেরামত করা হবে। তবে যে সমস্ত বাড়ির দেওয়ালে ফাটল ধরেছে সেগুলির কী হবে? সেই প্রশ্নের জবাব তাঁদের কাছে নেই। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার। ঘটনাস্থল থেকে ফোনে তিনি কেএমডিএ আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলেন। বিধায়ক জানান,সাতটি বাড়িতে ফাটল ধরেছে। যতদিন না সেই বাড়ি কেএমডিএ মেরামত করে দেবে কাজ বন্ধ থাকবে বলেও জানান তিনি।
পাশাপাশি কেএমডিএ-র ঠিকা কর্মীদের উপরে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। স্থানীয় কাউন্সিলর,পুরসভা পূর্ত দপ্তরকে কিছু না জানিয়ে এই কাজ হচ্ছে বলে অভিযোগ বিধায়কের।
এ দিকে দিশেহারা ওই ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলির বাসিন্দারা। তন্দ্রা চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘আমি কয়েকমাস আগে এখানে বাড়ি কিনেছি। সেখানেও ফাটল দেখা গিয়েছে।’ অপর বাসিন্দা প্রশান্ত মণ্ডল বলেন, ‘বেশ কয়েক মাস ধরে কাজ চলছে এখানে। মাটি কাটা হচ্ছে। এর ফলে যে কম্পন তৈরি হয়েছে তার জেরে কয়েকটি বাড়িতে ফাটল ধরেছে। এই বাড়িগুলিতে কী ভাবে
থাকবেন কেউ?’