বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টে দুটি মামলা দায়ের হয়েছে। একটি আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকদের তরফে, অন্যটি দায়ের করেছে সিপিএমের যুব সংগঠনেই তরফে। বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের আদালতের অনুমতি নিয়ে মামলা দায়ের করা হয়। আগামী শুক্রবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
সিপি র বিজ্ঞপ্তির বয়ান ঘিরে প্রবল বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে আইনজীবীদের মধ্যেই। আরজি করের প্রতিবাদে এখন থেকেই আন্দোলন, মিছিল বন্ধ করে নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ অতি সক্রিয়তা দেখাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। উল্লেখ্য, হেয়ার স্ট্রিট, বউবাজার, ও হেড কোয়ার্টার ট্রাফিক গার্ড এলাকা, যা মূলত ধর্মতলা কেন্দ্রিক, সেই এলাকায় পাঁচজনের বেশি জমায়েত করা যাবে না বলে নির্দেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তির আরেক অংশে ‘সিটি অফ কলকাতায়’ এই নির্দেশ কার্যকর হবে বলেও জানানো হয়েছে। এই নির্দেশের কপি শহরের সব থানা ও সব ডিভিশনাল কমিশনারের অফিসে নোটিস বোর্ড, কলকাতা পুলিশের অফিসে প্রচার করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে কলকাতা পুরসভার অফিসেও পাঠানো হয়েছে এই নির্দেশ। শহর কলকাতায় আন্দোলনের নামে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ হতে পারে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া খবরের উল্লেখ করা হয়েছে পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে। এই বিজ্ঞপ্তিকেই চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের করা হয়েছে হাইকোর্টে।