তবে, জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, ‘স্বাস্থ্যসচিব আমাদের কেবল মৌখিক প্রতিশ্রুতিই দিলেন। সিসিটিভি বসানো-সহ আরও বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই প্রতিশ্রুতিগুলি আমরা গত এক মাস ধরে শুনে এসেছি। আমরা আর প্রতিশ্রুতিতে ভুলব না। যতক্ষণ না নিরাপত্তা নিশ্চিত হচ্ছে, আমাদের আন্দোলন চলবে।’ দশ দফা দাবিতে কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়া হবে বলেই জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।
শনিবার দফায় দফায় চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলেন স্বাস্থ্যসচিব, জেলাশাসক-সহ অন্যান্য প্রশাসনিক কর্তারা। তাঁদের জানানো হয়, আগামীকাল থেকেই সিসিটিভি বসানোর ব্যবস্থা করা হবে। পাশাপাশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হবে, যা সাত দিনের মধ্যেই দেখতে পারবেন হাসপাতালের কর্মীরা। তবে এই আশ্বাস মেনে নেননি অবস্থানরত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা।
অপরদিকে, যে রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে কাল উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সেই মৃত রোগীর পরিবারের তরফ থেকেও হাসপাতাল চত্বরে বিক্ষোভ দেখানো হয় শনিবার। তাঁদের বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে ফের নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয় হাসপাতাল চত্বরে। যদিও, কিছুক্ষণের মধ্যেই পরিবারের লোকজনকেটি। তবে, হাসপাতালের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ার ফলে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে আসা রোগী ও রোগীর পরিজনদের হতে হচ্ছে চরম হয়রানির শিকার।