শিলিগুড়ির বিধান মার্কেটে শনিবার সকালে ভয়াবহ আগুন লাগে। এখনও পর্যন্ত ২০ থেকে ২২টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। পুজোর মুখে মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের।
সূত্রের খবর, এ দিন সকাল ১০টা নাগাদ স্থানীয় ব্যবসায়ীদের নজরে আসে একটি দোকানে আগুন লেগেছে। ওই দোকান থেকেই অন্য সব দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পুড়ে যায় জামাকাপড়, জুতো, কসমেটিক্সের দোকানগুলি। প্রাথমিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ৫টি ইঞ্জিন। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য চাওয়া হয় বিএসএফ-এর সাহায্যও। দমকল বাহিনীর সঙ্গে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগিয়েছে বিএসএফ-ও। এখনও পর্যন্ত আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি বলে খবর।কী কারণে এই আগুন লাগল, তা এখনও জানা যায়নি। প্রাথমিকভাবে দমকল কর্মীদের অনুমান, শর্ট সার্কিটের কারণেই আগুন লেগেছে। পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পরেই এই বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানানো সম্ভব বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।
পুজোর সময় বেশিরভাগ দোকানেই জিনিসপত্রের স্টক অনেক বেশি থাকে। এই অগ্নিকাণ্ডের ফলে ২০ থেকে ২২টি দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। অনেক টাকার ক্ষতি হয়েছে দোকানদারদের। এক দোকানদার বলেন, ‘সব কিছু পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। আমরা দিশেহারা। কীভাবে নতুন করে ব্যবসা শুরু করব, তা বুঝতে পারছি না। পুজোর জন্য স্টক অনেক বেশি ছিল। পথে বসে গেলাম।’ শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, এখনও আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বিধান মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বাপি সাহা জানান, বাজারে পোশাক, ইলেকট্রিক-সহ নানা জিনিসের দোকান রয়েছে। দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল। ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।
সূত্রের খবর, এ দিন সকাল ১০টা নাগাদ স্থানীয় ব্যবসায়ীদের নজরে আসে একটি দোকানে আগুন লেগেছে। ওই দোকান থেকেই অন্য সব দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পুড়ে যায় জামাকাপড়, জুতো, কসমেটিক্সের দোকানগুলি। প্রাথমিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ৫টি ইঞ্জিন। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য চাওয়া হয় বিএসএফ-এর সাহায্যও। দমকল বাহিনীর সঙ্গে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগিয়েছে বিএসএফ-ও। এখনও পর্যন্ত আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি বলে খবর।কী কারণে এই আগুন লাগল, তা এখনও জানা যায়নি। প্রাথমিকভাবে দমকল কর্মীদের অনুমান, শর্ট সার্কিটের কারণেই আগুন লেগেছে। পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পরেই এই বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানানো সম্ভব বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।
পুজোর সময় বেশিরভাগ দোকানেই জিনিসপত্রের স্টক অনেক বেশি থাকে। এই অগ্নিকাণ্ডের ফলে ২০ থেকে ২২টি দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। অনেক টাকার ক্ষতি হয়েছে দোকানদারদের। এক দোকানদার বলেন, ‘সব কিছু পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। আমরা দিশেহারা। কীভাবে নতুন করে ব্যবসা শুরু করব, তা বুঝতে পারছি না। পুজোর জন্য স্টক অনেক বেশি ছিল। পথে বসে গেলাম।’ শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, এখনও আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বিধান মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বাপি সাহা জানান, বাজারে পোশাক, ইলেকট্রিক-সহ নানা জিনিসের দোকান রয়েছে। দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল। ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।
এই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব এবং স্থানীয় বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। ব্যবসায়ীদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন তাঁরা।