সোমবার ১২ ঘণ্টা পাহাড় বনধের ডাক দিল চা শ্রমিক সংগঠন। ২০ শতাংশ বোনাসের দাবিতে আন্দোলন করছেন চা শ্রমিকরা। রবিবার বোনাস নিয়ে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে সমাধান সূত্র না বের হওয়ায় বনধের ডাক দিয়েছে বেশ কিছু চা শ্রমিক সংগঠনের যৌথমঞ্চ। শ্রমিকদের এই বনধকে সমর্থন জানিয়েছে অনীত থাপার ভারতীয় জনতা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চা। বনধকে সমর্থন জানিয়েছে বিজেপিও।আগামীকাল সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত এই বনধ চলবে বলে জানিয়েছেন জয়েন্ট ফোরামের সদস্যরা। রবিবার চা শ্রমিকদের বোনাস নিয়ে চতুর্থ ত্রিপাক্ষিক বৈঠক ছিল। বৈঠকে মালিকপক্ষ স্পষ্ট করে দেয়, তারা ১৩ শতাংশের থেকে বেশি বোনাস দিতে পারবেন না। চা শ্রমিকরা ২০ শতাংশ বোনাসের দাবিতে অনড় রয়েছে।
ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে সমাধান সূত্র না বের হওয়ার কারণে বনধের ডাক দিয়েছে শ্রমিক সংগঠন। ধর্মঘটকে সমর্থন করেছে অজয় এডওয়ার্ডের হামরো পার্টি। এদিন সকাল থেকে শ্রমিক ভবনের সামনে ধরনা ও বিক্ষোভে বসেছিলেন অজয় এডওয়ার্ড। অন্যদিকে, বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা বিবৃতি জারি করে জানিয়েছেন, আগামীকাল ১২ ঘণ্টার এই বনধকে সমর্থন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘শ্রমিকদের বোনাসের দাবি নায্য। তাঁদের অরাজনৈতিক আন্দোলনের পাশে আমরা রয়েছি।’
ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে সমাধান সূত্র না বের হওয়ার কারণে বনধের ডাক দিয়েছে শ্রমিক সংগঠন। ধর্মঘটকে সমর্থন করেছে অজয় এডওয়ার্ডের হামরো পার্টি। এদিন সকাল থেকে শ্রমিক ভবনের সামনে ধরনা ও বিক্ষোভে বসেছিলেন অজয় এডওয়ার্ড। অন্যদিকে, বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা বিবৃতি জারি করে জানিয়েছেন, আগামীকাল ১২ ঘণ্টার এই বনধকে সমর্থন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘শ্রমিকদের বোনাসের দাবি নায্য। তাঁদের অরাজনৈতিক আন্দোলনের পাশে আমরা রয়েছি।’
প্রসঙ্গত, প্রথম থেকেই ২০ শতাংশ বোনাসের দাবি তুলেছেন চা শ্রমিকদের সংগঠনগুলি। তবে শ্রমিকদের ২০ শতাংশ বোনাস দেওয়ার দাবিতে নারাজ চা বাগানের মালিক কর্তৃপক্ষ। রবিবার সকাল থেকে শিলিগুড়ির দাগাপুরে শ্রমিক ভবনে ফের বোনাস নিয়ে ত্রিপাক্ষিক বৈঠক বসেছিল। সেই বৈঠকে চা বাগানের মালিকেরা ২০ শতাংশ বোনাস দেবে না বলে জানিয়ে দেয়। বৈঠক থেকে বের হয়েই বনধের ডাক দেয় শ্রমিক সংগঠনগুলির যৌথমঞ্চ।