মহম্মদ মহসিন, বাগনান
বাড়ির পুজোয় এত জাঁকজমক দেখে চমকে যান অনেকেই। কিন্তু প্রত্যেক বছরই দুর্গাপুজোর এমন আয়োজন করেন বাগনানের এনডি ব্লকের বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির লোকজন। এ বার এই বাড়ির পুজোর মূল আকর্ষণ হলো বিশাল শিবের মণ্ডপ। ৫৩ ফুট উচ্চতার এই মণ্ডপের কাজ চলছে জোরকদমে। যা দেখতে ভিড় করবেন হাজার হাজার দর্শনার্থী।বাড়ির কর্তা ব্যবসায়ী বাবু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আমাদের এই এলাকায় ব্যানার্জি বাড়ির পুজো বলেই এই পুজো বিখ্যাত। বাগনানের বিধায়ক অরুণাভ সেন এই পুজোর উদ্বোধন করবেন। দেউলটির বাসিন্দা শিল্পী শুভেন্দু গুড়িয়া মণ্ডপ তৈরি করছেন। তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটোরের সর্ববৃহৎ শিবের মূর্তির আদলে মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে। এই বাড়ির পুজো দেখতে প্রচুর ভিড় হয়। তাই বাড়ির সামনে পুকুরে কাঠের তক্তা দিয়ে প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে।’ পঞ্চমীর দিন বাড়ির পুজোর উদ্বোধন হবে। বাকি দিনগুলিতে টলিউডের অনেক শিল্পীরাই এই বাড়ির পুজো দেখতে আসবেন।
পরিবারের আরও এক সদস্য রাজু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী বাঙালি মহিলারা যে ধরনের শাড়ি পরে থাকেন দেবীকেও সে ভাবেই শাড়ি পরানো হয়। সেই শাড়ির মূল্য মিটার প্রতি প্রায় সাড়ে ৪০০ টাকা।’ বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির প্রবেশের মুখে স্থায়ী একটি মন্দির আছে। সেখানে প্রতি বছর দুর্গা প্রতিমা তৈরি হয়ে থাকে। ২৬ বছর ধরে পাশের গ্রামের মৃৎশিল্পী উদয় পাল প্রতিমা তৈরি করে আসছেন। প্রতিমার হাতে থাকে পিতলের অস্ত্র। সোনার গয়না দিয়ে সাজানো হয় প্রতিমা।
বাড়ির পুজোয় এত জাঁকজমক দেখে চমকে যান অনেকেই। কিন্তু প্রত্যেক বছরই দুর্গাপুজোর এমন আয়োজন করেন বাগনানের এনডি ব্লকের বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির লোকজন। এ বার এই বাড়ির পুজোর মূল আকর্ষণ হলো বিশাল শিবের মণ্ডপ। ৫৩ ফুট উচ্চতার এই মণ্ডপের কাজ চলছে জোরকদমে। যা দেখতে ভিড় করবেন হাজার হাজার দর্শনার্থী।বাড়ির কর্তা ব্যবসায়ী বাবু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আমাদের এই এলাকায় ব্যানার্জি বাড়ির পুজো বলেই এই পুজো বিখ্যাত। বাগনানের বিধায়ক অরুণাভ সেন এই পুজোর উদ্বোধন করবেন। দেউলটির বাসিন্দা শিল্পী শুভেন্দু গুড়িয়া মণ্ডপ তৈরি করছেন। তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটোরের সর্ববৃহৎ শিবের মূর্তির আদলে মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে। এই বাড়ির পুজো দেখতে প্রচুর ভিড় হয়। তাই বাড়ির সামনে পুকুরে কাঠের তক্তা দিয়ে প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে।’ পঞ্চমীর দিন বাড়ির পুজোর উদ্বোধন হবে। বাকি দিনগুলিতে টলিউডের অনেক শিল্পীরাই এই বাড়ির পুজো দেখতে আসবেন।
পরিবারের আরও এক সদস্য রাজু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী বাঙালি মহিলারা যে ধরনের শাড়ি পরে থাকেন দেবীকেও সে ভাবেই শাড়ি পরানো হয়। সেই শাড়ির মূল্য মিটার প্রতি প্রায় সাড়ে ৪০০ টাকা।’ বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির প্রবেশের মুখে স্থায়ী একটি মন্দির আছে। সেখানে প্রতি বছর দুর্গা প্রতিমা তৈরি হয়ে থাকে। ২৬ বছর ধরে পাশের গ্রামের মৃৎশিল্পী উদয় পাল প্রতিমা তৈরি করে আসছেন। প্রতিমার হাতে থাকে পিতলের অস্ত্র। সোনার গয়না দিয়ে সাজানো হয় প্রতিমা।
বাবু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আগে আমি সর্বজনীন পুজোর সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। তারপর সেখান থেকে সরে আসি। বছর ২৬ আগে দেবীর স্বপ্নাদেশে এই পুজো শুরু হয়। পরে এই পুজোকে ঘিরে এলাকার মানুষ মেতে ওঠেন।’