এই ঘটনা সামনে আসার পর রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায়। বছর ২৪-এর ওই মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ারের পরিবারের অভিযোগ, এই বিষয়টি ‘মিটিয়ে নেওয়ার’ জন্য চাপ দেওয়া হয়েছিল।
অভিযোগকারী সিভিক ভলান্টিয়ার লিখিতভাবে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দপ্তর, কলকাতা পুলিশের কমিশনারের দপ্তরে গোটা বিষয়টি সম্পর্কে জানান। জানা গিয়েছে, বছর ২৪-এর ওই সিভিক ভলান্টিয়ার পার্ক স্ট্রিট থানায় কম্পিউটার সেকশনে কাজ করেন।
তাঁর দাবি, ঘটনার দিন রাত ৯টা নাগাদ তিনি কাজে যোগ দেন। রাত ১টা ১০ মিনিটে পুজোর পোশাক দেওয়ার অছিলায় তাঁকে ৩ তলার রেস্টরুমে ডাকা হয়েছিল। সালোয়ার কামিজ দেওয়ার সময় তাঁকে শারীরিকভাবে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। গত মাসেও ২৫ তারিখ ওই সিভিক ভলান্টিয়ার যখন কম্পিউটার রুমে বসে কাজ করছিলেন সেই সময় তাঁকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নিগ্রহের চেষ্টা করেন ওই এসআই, অভিযোগ এমনটাই।
রবিবারই ওই এসআই-এর বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগে এফআইআর রুজু হয়েছিল। তদন্তে নামে পুলিশ। থানায় কর্তব্যরতদের জিজ্ঞাসাবাদ করার পাশাপাশি সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখে পুলিশ। তারপরেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।