Junior Doctors Hunger Strike,ধর্মতলার অনশন মঞ্চে জুনিয়রদের সঙ্গে সিনিয়ররাও – senior doctors joins junior doctors in hunger strike


জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশনে যোগ দিলেন সিনিয়র ডাক্তাররাও। সোমবার সকালে শ্রাবণী চক্রবর্তী, তাপস ফ্রান্সিস বিশ্বাস ও মুনমুন কীর্তনিয়া, এই ৩ জন সিনিয়র চিকিৎসক প্রতীকী অনশনে বসেন। জানা গিয়েছে, তাঁরা ২৪ ঘণ্টা অনশন করবেন। সূত্রের খবর, তাঁদের সঙ্গে আরও ১০ থেকে ১২ জন সিনিয়র ডাক্তারের যোগদান করার কথা। ধর্মতলায় অনশন মঞ্চে এখন রয়েছেন ৭ জুনিয়র চিকিৎক। আরজি কর কাণ্ডে সুবিচার-সহ ১০ দফা দাবিতে ‘আমরণ অনশন’-এর ডাক দিয়েছেন তাঁরা।গত শুক্রবার রাতে ‘জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট’-এর তরফে জানানো হয়েছিল তাঁরা কর্মবিরতি তুলে নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে কাজে ফিরেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। কিন্তু কাজে যোগ দিয়েও আরজি কর কাণ্ডের ঘটনায় প্রতিবাদ আরও জোরাল করতে চাইছেন তাঁরা। দু’হাতের প্রতীকী রক্তের ছাপ দেওয়া সাদা অ্যাপ্রন পরে চতুর্থীর দিন থেকে রোগীদের পরিষেবা দেবেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তাঁদের তরফে সিনিয়র চিকিৎসকদেরও এই অ্যাপ্রন পরার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত সেই আবেদনে সাড়া দেওয়া বা না দেওয়া প্রসঙ্গে সিনিয়র চিকিৎসকদের তরফে প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

৩৯ ঘণ্টা ধরে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, তাঁদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত ধর্না মঞ্চ থেকে তাঁরা উঠবেন না। চিকিৎসক স্নিগ্ধা হাজরা বলেন, ‘আমি সুস্থ রয়েছি। কাজের জন্য আমাদের প্রায়ই ১৮ থেকে ২০ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হয়। আমাদের দাবি দাওয়া খুবই স্পষ্ট।’

সাড়া দেয়নি সরকার, ধর্মতলার অনশনে সিনিয়ররাও

জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চের জন্য এখনও পর্যন্ত মেলেনি পুলিশের অনুমতি। সোমবার কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা বলেন, ‘উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে।’ উল্লেখ্য, কেসি দাস থেকে ভিক্টোরিয়া হাউস হয়ে বেন্টিক স্ট্রিট পর্যন্ত ১৬৩ ধারা জারি করেছে কলকাতা পুলিশ। ফলে অনুমতি ছাড়া সেখানে কোনও মিছিল বা জমায়েত করা যাবে না।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *