পঞ্চমীর দিন বিকেল সাড়ে চারটেয় কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিলের ডাক দিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। কিন্তু এই মিছিলের জন্য অনুমতি দিল না কলকাতা পুলিশ। ৭ অক্টোবর মিছিলের জন্য অনুমতি চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন করেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা।চিঠির জবাবে কলকাতা পুলিশ ই-মেলে জানায়, ট্রাফিক ব্যবস্থার কথা মাথায় রেখে এই কর্মসূচির জন্য সম্মতি দেওয়া সম্ভব নয়। লালবাজার মেলে আরও জানিয়েছে, মিছিলের পথে দুর্গাপুজোর ভিড় বাড়ছে। প্রস্তাবিত মিছিলের পথে কলেজ স্কোয়ার এবং সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে দু’টি বড় পুজো রয়েছে। এই মণ্ডপ দু’টিতে দর্শনার্থীদের ভিড় বেশি থাকে। পুজোর সময় এই কর্মসূচির ফলে ট্রাফিক পরিষেবার উপর প্রভাব পড়বে এবং মানুষের অসুবিধা হবে। আইনশৃঙ্খলা উপরেও এর প্রভাব পড়বে। ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের তরফে এই মিছিল-এর ডাক দেওয়া হয়।
পাশাপাশি ভিক্টোরিয়া হাউস এবং ধর্মতলার কাছেও যে মিছিল করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সেই প্রসঙ্গও উল্লেখ করা হয়েছে পুলিশের মেলে। উল্লেখ্য, আরজি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সুবিচার চেয়ে দু’ মাস ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। ১০ দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।
পাশাপাশি ভিক্টোরিয়া হাউস এবং ধর্মতলার কাছেও যে মিছিল করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সেই প্রসঙ্গও উল্লেখ করা হয়েছে পুলিশের মেলে। উল্লেখ্য, আরজি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সুবিচার চেয়ে দু’ মাস ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। ১০ দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।
গত সোমবার জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন এক আইনজীবী। রাস্তা আটকে অনশন করা হচ্ছে এই প্রসঙ্গ তুলে তাঁর আবেদন ছিল যাতে অন্যত্র অনশন মঞ্চ সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম জানান, মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। তাই এতে কোনও হস্তক্ষেপ করবে না হাইকোর্ট।