রেলকর্মী বাবার মৃত্যুর পরে ডাই-ইন-হারনেসে চাকরি পেয়েছিল সনুর বান্ধবী লিজা সিং। ভবিষ্যতে সেই চাকরি ও টাকার দাবিদার হওয়ার আশঙ্কায় নিজের নাবালক ভাইকে খুনের অভিযোগে লিজাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সেই ঘটনাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছিল সনুকেও। জিজ্ঞাসাবাদে খুনের কথা তারা স্বীকার করে বলে পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়। ধৃতদের আদালতে তোলা হলে বিচারক আট দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের হেফাজতে নেয়।
এর পরে বুধবার ভোর সাড়ে তিনটা নাগাদ হাসপাতালে সনুর মৃত্যু হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, রাতে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল। মৃত সনুর মা বেলা ভার্মা সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘আমার সুস্থ-সবল ছেলেটাকে মেরে ফেলছে পুলিশ। ভোরবেলা মারা গেলেও আমাদের দুপুরে খবর দেওয়া হয়েছে। আমার ছেলে নির্দোষ। তাকে ফাঁসানো হয়েছিল। বিনা দোষে মেরে ফেলল পুলিশ।’