নিহত আজমতের ছেলে রাজীব শেখ বলেন, ‘রবিবার বিকেলে বাড়ি থেকে সাইকেল নিয়ে বের হয়ে কাঁঠালিয়া গ্রামে গিয়েছিলেন। পরে শুনেছি, ওখানে বাবার ফোনে একটা কল আসে। সেই নম্বরে কথা বলতে বলতে বাবা দোকান থেকে উঠে হাঁটতে শুরু করেন।’
অন্যদিকে, সোমবার ভোর তিনটে নাগাদ বুনিয়াদপুর পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে নিজের বাড়িতে খুন হন পেশায় সুদের কারবারি মিঠুন চক্রবর্তী (৩৮)। মৃতের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। লুট করতে এসে বাধা পেয়ে না অন্য কারণে তাঁকে খুন করা হয়েছে, তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এ দিন পুলিশ কুকুর এনে তল্লাশি করা হয়। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, তাঁকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন ভোরে ওই ব্যবসায়ীর বাড়িতে সাদা গাড়িতে করে দুষ্কৃতীরা আসে। তারপরেই মিঠুনের রক্তাক্ত দেহ ঘরে পড়ে থাকতে দেখে পরিবার। তাঁর হাত-পা বাঁধা ছিল। মুখে সেলোটেপ লাগানো ছিল। ব্যবসায়িক কোনও লেনদেনের কারণে খুন হয়ে থাকতে পারেন বলে প্রতিবেশী ও আত্মীয়দের অনুমান। জেলার পুলিশ সুপার চিন্ময় মিত্তাল বলেন, ‘কী কারণে খুন, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’