মহম্মদ মহসিন, ভাটোরা
বন্যার জন্য পুজোর আগে বন্ধ রাখতে হয়েছিল স্কুল। বন্যার জল নামতেই শুরু হয়ে যায় পুজোর ছুটি। ফলে পড়ুয়াদের পঠনপাঠনের ক্ষতি হয়। সরকারি স্কুলগুলিতে পুজোর ছুটি এখনও চলছে। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবেই সোমবার থেকে আমতা-২ ব্লকের ভাটোরার উত্তর ভাটোরা হাইস্কুল খুলে দিলেন প্রধান শিক্ষক। এতে খুশি অভিভাবক থেকে পড়ুয়ারা। শুরু হয়েছে মিড-ডে মিলও।উত্তর ভাটোরা হাইস্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শেখ সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘বন্যার পরে জল নেমে গেলেও স্কুল পরিষ্কার করতে সময় লেগেছে। তখন পড়ানোর মতো পরিস্থিতি ছিল না। তার পর পুজোর ছুটি শুরু হয়ে যায়। এতদিন স্কুল বন্ধ থাকলে পড়ুয়াদের পড়ার ক্ষতি হবে। তাই সোমবার স্কুল খুলে পড়ানো শুরু হলো। মিড ডে মিলও শুরু হয়েছে।’
আমতা-২ ব্লকের মধ্যে পড়ে ভাটোরা ও ঘোড়াবেড়িয়া-চিৎনান দু’টি গ্রাম পঞ্চায়েত। রূপনারায়ণ, মুণ্ডেশ্বরী নদী ও হুড়হুড়িয়া খাল দিয়ে ঘেরা এই দ্বীপাঞ্চল। পুজোর আগে উদয়নারায়ণপুর ও আমতায় বন্যার ফলে দ্বীপাঞ্চল জলমগ্ন হয়ে পড়ে। সেই সময় এখানকার স্কুলগুলি বন্ধ রাখতে হয়েছিল। মিড-ডে মিলও বন্ধ ছিল। তবে স্কুলে মজুত খাদ্যসামগ্রীগুলি বাঁচানো গিয়েছে।
বন্যার জন্য পুজোর আগে বন্ধ রাখতে হয়েছিল স্কুল। বন্যার জল নামতেই শুরু হয়ে যায় পুজোর ছুটি। ফলে পড়ুয়াদের পঠনপাঠনের ক্ষতি হয়। সরকারি স্কুলগুলিতে পুজোর ছুটি এখনও চলছে। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবেই সোমবার থেকে আমতা-২ ব্লকের ভাটোরার উত্তর ভাটোরা হাইস্কুল খুলে দিলেন প্রধান শিক্ষক। এতে খুশি অভিভাবক থেকে পড়ুয়ারা। শুরু হয়েছে মিড-ডে মিলও।উত্তর ভাটোরা হাইস্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শেখ সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘বন্যার পরে জল নেমে গেলেও স্কুল পরিষ্কার করতে সময় লেগেছে। তখন পড়ানোর মতো পরিস্থিতি ছিল না। তার পর পুজোর ছুটি শুরু হয়ে যায়। এতদিন স্কুল বন্ধ থাকলে পড়ুয়াদের পড়ার ক্ষতি হবে। তাই সোমবার স্কুল খুলে পড়ানো শুরু হলো। মিড ডে মিলও শুরু হয়েছে।’
আমতা-২ ব্লকের মধ্যে পড়ে ভাটোরা ও ঘোড়াবেড়িয়া-চিৎনান দু’টি গ্রাম পঞ্চায়েত। রূপনারায়ণ, মুণ্ডেশ্বরী নদী ও হুড়হুড়িয়া খাল দিয়ে ঘেরা এই দ্বীপাঞ্চল। পুজোর আগে উদয়নারায়ণপুর ও আমতায় বন্যার ফলে দ্বীপাঞ্চল জলমগ্ন হয়ে পড়ে। সেই সময় এখানকার স্কুলগুলি বন্ধ রাখতে হয়েছিল। মিড-ডে মিলও বন্ধ ছিল। তবে স্কুলে মজুত খাদ্যসামগ্রীগুলি বাঁচানো গিয়েছে।
উত্তর ভাটোরা স্কুল কর্তৃপক্ষ জানান, প্রায় পনেরো দিন স্কুল বন্ধ থাকায় পঠনপাঠনের ক্ষতি হয়েছে পড়ুয়াদের। বিশেষ করে নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়ারা পিছিয়ে পড়ছে। তাই পুজোর ছুটি শেষ হওয়ার আগেই স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেন কর্তৃপক্ষ। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানান, এই সিদ্ধান্ত নিয়ে স্কুল পরিচালন সমিতি, স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়।
সবাই পুজোর ছুটির শেষ হওয়ার আগে স্কুল খোলার মত দেন। পড়ুয়াদের বিভিন্ন মাধ্যমে খবর পাঠানো হয় যে সোমবার থেকে স্কুল খোলা হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘প্রথম দিন স্কুলে পড়ুয়াদের উপস্থিতি দেখেই বোঝা যাচ্ছে স্কুল খোলাটা তাদের জন্য কতটা জরুরি ছিল।’ তবে দ্বীপ এলাকার আরও চারটি স্কুল (মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক) এখনও খোলেনি।