কৃষ্ণনগরকাণ্ডে তরুণীর ভয়েস রেকর্ডটি কণ্ঠস্বর বিশেষজ্ঞদের দিয়ে যাচাই করাতে চলেছে পুলিশ। কোনও চাপের মুখে আত্মহত্যার কথা বলে ওই অডিয়ো তরুণী রেকর্ড করেছিলেন কি না, তা যাচাই করে দেখতে চায়ছে পুলিশ। মৃত্যুর আগে তরুণীর ফোনের ফেসবুক এবং হোয়াটসঅ্যাপ স্টেটাস তদন্তের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। জানা গিয়েছে, মৃত্যুর আগে কৃষ্ণনগরের তরুণীর ‘ইঙ্গিতপূর্ণ’ পোস্ট নজরে আসার পর তাঁর সঙ্গে একাধিকবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেছিলেন তাঁর প্রেমিক রাহুল বসু। কিন্তু সেই ফোন ধরেননি তরুণী।ওই তরুণীর নিজের স্টেটাসে লিখেছিল, ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। যদিও মৃতার মা দাবি করেছিলেন তাঁর মেয়েকে দিয়ে এই সমস্ত মেসেজ জোর করে লেখানো হয়েছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্টের সূত্র ধরেই তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
তরুণী কি সত্যিই আত্মঘাতী হয়েছেন? না কি নেপথ্যে রয়েছে অন্য রহস্য? সমস্তটাই খতিয়ে দেখছে জেলা পুলিশ সুপারের নেতৃত্বাধীন ৬ সদস্যের বিশেষ তদন্তকারী দল (SIT)।
রাহুল জেরায় দাবি করেছে, ঘটনার দিন রাত ১০টা ১২ মিনিট থেকে ১১টা ১২ মিনিট পর্যন্ত সে কৃষ্ণনগর কলেজ ময়দানে ছিল। কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার অমরনাথ কে জানিয়েছেন, হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে তরুণীর যে ভয়েস রেকর্ড পাওয়া গিয়েছে তা জোর করে রেকর্ড করানো হয়েছিল কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য ভয়েস এক্সপার্টের সাহায্য নেওয়া হচ্ছে।
তরুণী কি সত্যিই আত্মঘাতী হয়েছেন? না কি নেপথ্যে রয়েছে অন্য রহস্য? সমস্তটাই খতিয়ে দেখছে জেলা পুলিশ সুপারের নেতৃত্বাধীন ৬ সদস্যের বিশেষ তদন্তকারী দল (SIT)।
রাহুল জেরায় দাবি করেছে, ঘটনার দিন রাত ১০টা ১২ মিনিট থেকে ১১টা ১২ মিনিট পর্যন্ত সে কৃষ্ণনগর কলেজ ময়দানে ছিল। কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার অমরনাথ কে জানিয়েছেন, হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে তরুণীর যে ভয়েস রেকর্ড পাওয়া গিয়েছে তা জোর করে রেকর্ড করানো হয়েছিল কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য ভয়েস এক্সপার্টের সাহায্য নেওয়া হচ্ছে।
এই মুহূর্তে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে রাহুল। একাধিকবার তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু বারবার খুনের কথা অস্বীকার করেছে সে, পুলিশ সূত্রে খবর এমনটাই।