ঝড় তীব্র আকার নিলে কলকাতা বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে বিমানগুলিকে হ্যাঙ্গারে নিয়ে আসা হবে সুরক্ষার কারণে। উড়ান বাতিল হওয়ার কারণে যাত্রীদের সুবিধায় এয়ারলাইন্সগুলিকে বিকল্প ব্যবস্থা রাখার জন্য নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ঝড়ের পাশাপাশি ভারী বৃষ্টির কারণে বিমানবন্দরে জল জমলে অতিরিক্ত পাম্প প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সিআইএসএফ ও নিরাপত্তারক্ষীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে বিমানবন্দরে।
বঙ্গোপসাগরে বুধবার জন্ম নিয়েছে ঘূর্ণিঝড় দানা। পুরী এবং সাগরদ্বীপের মাঝামাঝি ওডিশার ভিতরকণিকা এবং ধামারা দিয়ে দানা স্থলভাগে ঢুকবে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। দুর্যোগের আশঙ্কায় রাজ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে আগাম প্রস্তুতি। বিশেষত, পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় বাড়তি সতর্কতা নিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনের তরফে মাইকিং শুরু হয়ে গিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানা, সাগরদ্বীপ, পাথরপ্রতিমা, বকখালি-সহ বিভিন্ন উপকূলবর্তী অঞ্চলে। তৈরি রয়েছে জেলার কন্ট্রোল রুমও।