উচ্চ প্রাথমিক স্তরে ১৪ হাজার ৫২ জন শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা হয়েছিল। মামলা করেছিলেন কয়েকজন চাকরি প্রার্থী। শুক্রবার তাঁদের দায়ের করা মামলা খারিজ করে দিল প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই নিয়োগ হবে, জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ফলে উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ নিয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তা এই নির্দেশের পর কাটল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ গত ২৮ অগস্ট উচ্চ প্রাথমিকে ১৪ হাজার ৫২ জন শিক্ষক নিয়োগের ছাড়পত্র দিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশনকে (এসএসসি)। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ আরও জানিয়েছিল, রায়ের ৪ সপ্তাহ অর্থাৎ ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্যানেল প্রকাশ এবং তার পরবর্তী ৪ সপ্তাহ অর্থাৎ ২৩ অক্টোবরের মধ্যে কাউন্সেলিং শেষ করে নিয়োগের সুপারিশপত্র দিতে হবে। ২১ নভেম্বরের মধ্যে নিয়োগ নিশ্চিত করার জন্য এসএসসিকে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টের রায় অবৈধ ও সংরক্ষণ-নীতির পরিপন্থী এই দাবি করে সুপ্রিম কোর্টের দরজায় কড়া নাড়েন রাজীব ব্রহ্ম-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী। এর ফলে নতুন করে উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। যদিও এ দিন শীর্ষ আদালত স্পষ্ট করে দিয়েছে, তারা এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও রকম হস্তক্ষেপ করবে না। ফলে এই শূন্যপদে নিয়োগ নিয়ে জটিলতা কাটল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। উল্লেখ্য, ২০১৫ সাল থেকে এই নিয়োগ থমকে রয়েছে। বিভিন্ন আইনি জটে থমকে ছিল নিয়োগ।
কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টের রায় অবৈধ ও সংরক্ষণ-নীতির পরিপন্থী এই দাবি করে সুপ্রিম কোর্টের দরজায় কড়া নাড়েন রাজীব ব্রহ্ম-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী। এর ফলে নতুন করে উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। যদিও এ দিন শীর্ষ আদালত স্পষ্ট করে দিয়েছে, তারা এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও রকম হস্তক্ষেপ করবে না। ফলে এই শূন্যপদে নিয়োগ নিয়ে জটিলতা কাটল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। উল্লেখ্য, ২০১৫ সাল থেকে এই নিয়োগ থমকে রয়েছে। বিভিন্ন আইনি জটে থমকে ছিল নিয়োগ।
(তথ্য সহায়তা: অরিন্দম বন্দ্যোপাধ্যায়)