WATCH | Suti: আবাসের টাকা ঢুকতেই কাটমানির দাবি তৃণমূল বুথ সভাপতির! ভাইরাল ভিডিয়ো…


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সুতি দুই নম্বর ব্লকের কাশিমনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের ৪৯ নম্বর বুথের তৃণমূল বুথ সভাপতি আবাস যোজনা বাড়ি পাওয়ার উপভোক্তার কাছ থেকে প্রকাশ্যে টাকা চাওয়ার ভিডিও ভাইরাল। অভিযুক্ত বুথ সভাপতি নীলিমা দাস অভিযোগ স্বীকার করে বলেন তিনি নতুন এসেছেন জানেন না তাই এ ভুল করেছেন। এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর। 

এই গোটা ঘটনায় বুথ সভাপতি নীলিমা দাস জানান, ‘আমি তো নতুন আমার এই বিষয়ে কোনরকমের অভিজ্ঞতা নেই। কী থেকে কী হয় এবং কোনটা হয় না। আমি বুঝতে পারিনি সঠিকটা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি নতুন কর্মী আর সেই কর্মী হিসেবে একটু কাজ করার চেষ্টা করেছিলাম।’ 

আরও পড়ুন: Mandarmoni: মন্দারমণির হোটেলে তৃণমূল নেতার রহস্যমৃত্যু! পুলিসের জালে বান্ধবী-সহ ২…

সম্প্রতি আবাস যোজনার টাকা ছেড়েছে রাজ্য।  টাকা পেয়েছেন মুর্শিদাবাদের কাশিমনগর পঞ্চায়েতের গাজিপুরের ৪৯ নম্বর বুথের বাসিন্দা চেনু বিবিও। অভিযোগ, তার পরই ওই বৃদ্ধার বাড়িতে গিয়ে একপ্রকার কাটমানি চাইতে পৌঁছে যান তৃণমূলের বুথ সভাপতি। আর সেই ঘটনার ভিডিয়ো নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করে শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, ‘T – টাকা,  M – মারা, C -কোম্পানি।  আসুন পরিচয় করি তোলামূল প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির কাটমানি আদায়কারী’র সাথে। ইনি হলেন মুর্শিদাবাদ জেলার জঙ্গিপুর মহকুমার সুতি – ২ ব্লকের কাশিমনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের ৪৯নং বুথের গাজীপুর গ্রামের বুথ সভাপতি নিলিমা দাস। গরীব মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আবাস যোজনার ঘর পাইয়ে দেওয়ার জন্য টাকা চাইছেন।’ 

সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে নীলিমা দাস বলছেন, ‘১৫-২০ হাজারের কমে কেউ নেই না মা বিশ্বাস করেন। আমি আপনাকে মিথ্যে কথা বলতে আসিনি। আপনাকে খোলামেলা বললাম। আমাকে ১০ হাজার টাকা ফেলে দিয়েন আমি মেম্বারের সঙ্গে বুঝে নেব।’ চেনু দেবীর অভিযোগ, দাবি পূরণ না করলে টাকা বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়। যদিও গোটা ঘটনার প্রতিপ্রেক্ষিতে তৃণমূলের পক্ষ থেকে কোনরকমের উত্তর পাওয়া যায়নি।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *