Bakkhali Accident case: সাগর কাড়ল স্বপ্ন! ৫ বন্ধু বকখালিতে নামলেন জলে… সাতদিনে দ্বিতীয়…


নকিব উদ্দিন গাজী: বকখালি সমুদ্রে স্নান করতে  তলিয়ে গেল এক যুবক, চলতি মাসে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার এই ঘটনা… 

 বকখালি বিপর্যয়: 

আবারও বকখালি সমুদ্রে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেলো এক পর্যটক। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বকখালিতে গতকাল পাঁচ বন্ধু মিলে ঘুরতে আসে। ২৭শে জুলাই দুপুর পাঁচ জন বন্ধু মিলে সমুদ্র স্নান করতে নামে। তখনই পাঁচজনের মধ্যে একজনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে বাকিরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। না পেয়ে ফ্রেজারগঞ্জ থানায় জানায়।

যুবকের পরিচয়: 

জানা যায় হারিয়ে যাওয়া ওই যুবকের নাম নিত্যানন্দ পাল বয়স আনুমানিক ২৬, বাড়ি হাবরা থানার গুমা এলাকায়, ২৬শে জুলাই ৪ বন্ধুর সাথে বকখালি বেড়াতে আসে। খবর পাওয়া মাত্রই তড়িঘড়ি ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক ত্রিদীপ সাহা সহ ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার পুলিশ প্রশাসন তল্লাশি কাজ শুরু করেছেন ইতিমধ্যেই। সুন্দরবন পুলিশ জেলার এফ আই বি বোর্ড নিয়ে নিখোঁজ যুবকের তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস। এখনো খোঁজ মেলেনি। 

বকখালিতে দুর্ঘটনা: 

চলতি মাসের ১৪ তারিখে বকখালিতে ঘটে এমনই এক ঘটনা। গত ১৪ই জুলাই পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে স্নান করতে নেমে বকখালি সমুদ্র সৈকতে জোয়ারের জলে তলিয়ে যায় এক পর্যটক। পরে সেই দেহ উদ্ধার বকখালির কাছাকাছি পাতিবুনিয়া থেকে।

ঘটনা: 

বকখালিতে সমুদ্রে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গিয়েছিলেন এক যুবক। নামখানা থানার পাতিবুনিয়া এলাকা থেকে  ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। মৃতের নাম ইমতাজুল আরসিন (২৪)। তিনি বারুইপুরের মল্লিকপুরের বাসিন্দা। রবিবার বিকেলে বন্ধুদের সঙ্গে সমুদ্রে স্নান করতে নেমেছিলেন ইমতাজুল। স্নান সেরে কিছুক্ষণ পর বন্ধুরা সমুদ্র থেকে উঠে এলেও খোঁজ মেলেনি ইমতাজুলের। নামখানা থানার পুলিশ তাঁর খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছিল।

ইমতাজুলের খোঁজে সোমবারও তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। এর পরে নামখানা থানার পাতিবুনিয়া এলাকা থেকে তাঁর মৃতদের উদ্ধার হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন ও নামখানা থানার পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমেছিল। প্রাথমিক ভাবে দুর্ঘটনা বলেই মনে করছে পুলিশ। সমুদ্রের প্রবল স্রোতের বিষয়ে পর্যটকদের আগাম সতর্ক করা হয়েছিল কি না, তাও দেখছে প্রশাসন। ইতিমধ্যেই দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ।





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *