Nadia: কন্যাহন্তা! সাতের একরত্তি মেয়ে বোবা-কালা, জীবনের বোঝা! পরকীয়া সম্পর্কের বাধাকে মা-ই দিল বিষ …


অনুপ কুমার দাস: ময়নাতদন্তের জন্য কৃষ্ণনগর পুলিশ মর্গে আনা হল বোবা সাত বছরের শিশু কন্যার মরদেহ। নিজের সাত বছরের মুখ ও বধির শিশুকন্যাকে কীটনাশক খাইয়ে জলে ফেলে দিয়ে খুনের অভিযোগ মা এর বিরুদ্ধে। এলাকাবাসী মৃত শিশুকন্যার মায়ের দিকে আঙুল তুলেছে। পুলিস মাকে আটক করেছে। 

ঘটনা নদীয়া জেলার করিমপুর থানার অধীন কাঠালিয়া চোরপোতা গ্রাম। গতকাল মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটে, জলে ডুবে মারা গেল সাত বছরের মেয়ে প্রথমে চাউর হলেও পরে গ্রামবাসী মনে করে মেয়েটিকে তার মা খুন করেছে। এই ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল দেখা দিয়েছে। স্থানীয় লোকজন স্থানীয় বাসিন্দারা মৃতার মাকে আটকে রেখে খবর দেওয়া হয় করিমপুর থানা কে। করিমপুর থানা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিস বাহিনী নিয়ে যায় সেখান থেকে দেহটিকে উদ্ধার করে করিমপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়। করিমপুর গ্রামীণ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। বুধবার দেহটি ময়না তদন্তের জন্য শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয় ।

মৃত শিশুর নাম ঈশা সরকার। পুলিস শিশুটির মাকে আটক করে করিমপুর থানায় নিয়ে এসেছে। এই নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। অভিযুক্ত মায়ের নাম তাপসী সরকার। শিশু কন্যার পিতা ভজন সরকার পরিযায়ী শ্রমিক দুবাই থাকে। জানা যায়, মেয়েকে নিয়ে মা তাপসী সরকার বাপের বাড়ি মালদায় ছিল গত ছয় মাস। তার বিবাহবহির্ভুত সম্পর্কের কারণে অশান্তি করে সে শ্বশুরবাড়ি থেকে চলে যায়। একদিন আগে মেয়েকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি আসে। আসার পর মেয়েকে নিয়ে থানায় কোনও কারণে গিয়েছিল।পরদিন এই ঘটনা ঘটে। মৃত শিশুটির পিসির দাবি মা খুনি হলে, তার কড়া শাস্তি হোক।

আরও পড়ুন: Gold rate today 6 August: সামনেই বিয়ের মরসুম! সোনার দামে ট্রাম্পের শুল্ক গুঁতোয় বিপত্তি! মধ্যবিত্তের মাথায় হাত…

আরও পড়ুন: SIR: তালিকায় আচমকা কেন বাদ ৬৫ লক্ষ ভোটারের নাম? নির্বাচন কমিশনের জবাব তলব সুপ্রিম কোর্টের …

 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *