‘মুখ্যমন্ত্রী যদি একশো টাকা দেন, পঁচিশ টাকার কাজ হয়’, ছাব্বিশের আগে ‘বেসুরো’ তৃণমূল বিধায়ক! TMC MLA Zakir Hossain allges corruption against his own party


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বছর ঘুরলেই রাজ্য়ে বিধানসভা নির্বাচন। ‘মুখ্যমন্ত্রী যদি একশো টাকা দেন, পঁচিশ টাকার কাজ হয়’, বেসুরো মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুরের তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেন। বললেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়ে আমাদের সকলে মিলে প্রতিবাদ করতে হবে’।

Add Zee News as a Preferred Source

আরও পড়ুন:WB Assembly Election 2026: ছাব্বিশের ভোটে প্রথম বিজেপি প্রার্থীর ‘নাম ঘোষণা’! দলের আগেই… কে? কোন কেন্দ্রে?

ছাব্বিশের আগে বিড়ম্বনায় তৃণমূল। বিজয়া সম্মিলনীর মঞ্চ থেকে দুর্নীতির অভিযোগে সরব খোদ তৃণমূল বিধায়কই। জাকির বলেন, ‘পুরসভার ভালো করতে চেয়েছিলাম, কিছু নেতা বাধা দিয়েছে’। এই প্রথম নয় কিন্তু। এর আগে, দুর্নীতির অভিযোগে দলের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন এই মন্ত্রী।

আরও পড়ুন:  Kali Puja 2025: এ কালী হিংসুটে! এই মন্দির ছাড়া কোনও বাড়িতে করা হয় না পুজো… এমনকী কারও ফোনে নেই অন্য কালীর ছবি…

নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে তখন বেকায়দায় তৃণমূল।  প্রাক্তন মন্ত্রী থেকে দলের জেলা নেতা, তালিকায় নাম উঠেছিল অনেকেরই। গোরু পাচার মামলায় অনব্রত মণ্ডলের মতো নেতা জেলে। জঙ্গিপুরে এক অনুষ্ঠানে ফিরহাদ হাকিমকে পাশে বসিয়ে জাকির হোসেন বলেছিলেন,  ‘আমাদের দলের প্রধানরা চুরি করছে। তার দায় আমাদের দিদিকে নিতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতি বদলাতে হবে। আমরা চাই না দিদির বদনাম হোক, ববিদার বদনাম হোক। যে দুরনিীতি করছে তাদের নামে আমার কাছে অভিযোগ করবেন। আমি ববিদার কাছে অভিযোগ করব। দাদাকে বলব, যে যে প্রধানদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারা ধরা পড়ুক। তা না হলে দল স্বচ্ছ হবে না’। 

এদিকে নিজের দলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ যিনি সরর, সেই জাকির হোসেনের বাড়ি থেকে আবার নগদ ১১ কোটি টাকা উদ্ধার করেছিল আয়কর দফতর।  আয়-ব্যয়ের হিসাব ও আয়কর সংক্রান্ত নথিও আয়কর দফতরে হাজিরাও দিতে হয়েছিল তাঁকে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল) 





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *