Malayalam Actress Assault Case: নায়িকাকে গাড়িতে তুলে ধর্ষণ, ঘটনার ফিল্মিং…৮ বছর পর বড় রায় আদালতের…


জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: নায়িকাকে গাড়িতে তুলে ধর্ষণ করা, সেই ঘটনা ক্যামেরাবন্দি করার অপরাধে অভিযুক্ত ছিলেন  মালয়ালম অভিনেতা দিলীপ সহ আরও ১০ জনফ দীর্ঘ আট বছর ধরে চলা বিচার প্রক্রিয়ার পর অবশেষে সোমবার কেরলের একটি আদালত ২০১৭ সালের মালয়ালম অভিনেত্রীকে ধর্ষণের মামলায় রায় ঘোষণা করেছে। এর্নাকুলাম জেলা ও প্রিন্সিপাল সেশনস বিচারক হানি এম. ভার্গিসের এজলাসে এই মামলার রায় দেওয়া হয়, যেখানে অভিনেতা দিলীপকে বেকসুর খালাস করা হয়েছে।

Add Zee News as a Preferred Source

আরও পড়ুন- Soha Ali Khan: পতৌদি ঘুম থেকে ওঠার আগেই…! শর্মিলার দাম্পত্যের গোপন গল্প ফাঁস সোহার…

এই মামলায় মোট দশজন অভিযুক্তের বিচার হয়েছিল—পুলসার সুনি, মার্টিন অ্যান্টনি, সেলিম এইচ., প্রদীপ, চার্লি থমাস, সানিল কুমার, শরথ, মানিকন্দন বি., বিজেশ ভি.পি., এবং দীনেশ। এর আগে প্রতীশ চাকো এবং রাজু জোসেফ নামে আরও দু’জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল।

আদালত এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত পুলসার সুনিকে ধর্ষণ, অপহরণ, ষড়যন্ত্র এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করেছে। তবে অভিনেতা দিলীপ এই সমস্ত অভিযোগ থেকে মুক্তি পেয়েছেন। অভিযুক্ত সকলের বিরুদ্ধেই ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারা, যার মধ্যে রয়েছে ২০বি, ৩৪০, ৩৫৪, ৩৬৬, ৩৫৪বি, এবং ৩৭৬ডি, এর অধীনে অভিযোগ আনা হয়েছিল। অভিনেতা দিলীপের বিরুদ্ধে উপরোক্ত ধারার পাশাপাশি প্রমাণ বিকৃতির পৃথক অভিযোগও ছিল।

২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে এই মালয়ালম অভিনেতা আক্রমণ মামলার প্রাথমিক চার্জশিট দাখিল করা হয়। এরপর সেই বছরের জুলাই মাসে দিলীপকে গ্রেফতার করা হয় এবং অক্টোবরে তিনি জামিনে মুক্তি পান। মূল অভিযুক্ত পুলসার সুনি এবং তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল—তারা নির্যাতিতা অভিনেত্রীকে অপহরণ করে আক্রমণ করে এবং তার আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও রেকর্ড করেছিল।

আরও পড়ুন- Abhay Deol: বক্স অফিসে হিট নেই! অথচ ধর্মেন্দ্র-সানি-ববিকে ছাড়িয়ে তিনিই সবচেয়ে ধনী দেওল…

এই মামলার বিচার চলাকালীন ২৬১ জন সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া হয় এবং ৮৩৪টি নথি খতিয়ে দেখা হয়। প্রতিরক্ষা পক্ষ থেকে দু’জন সাক্ষীর সাক্ষ্যও গ্রহণ করা হয়েছিল। বিচার চলাকালীন গুরুত্বপূর্ণ দুই সাক্ষী—প্রাক্তন বিধায়ক পি.টি. থমাস এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা বালাচন্দ্র কুমার—মারা যান। এছাড়া, আদালতের হেফাজতে থাকা মেমরি কার্ড অবৈধভাবে অ্যাক্সেস করার উদ্বেগ থেকে ২০২২ সালে হাইকোর্টের নির্দেশে একটি তথ্য-অনুসন্ধানী তদন্ত শুরু হয়, যার ফলে সংবেদনশীল ডিজিটাল প্রমাণ ব্যবস্থাপনার জন্য নতুন পদ্ধতি তৈরি করা হয়।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)





Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *