তাতে মৃত্যুর ভয় থাকবে না। তাতে লোকজন ভয় পেয়ে আর পাঁচিল টপকানোর চেষ্টা করবে না। তার সঙ্গে অ্যালার্ম সিস্টেমও যুক্ত করা হবে। ফেন্সিংয়ে হাত দেওয়া মাত্রই অ্যালার্ম বাজতে শুরু করবে। তাতে নিরাপত্তারক্ষীরা সতর্ক হয়ে যাবেন।
বন দপ্তরের এক আধিকারিকের ব্যাখ্যা, আলিপুর চিড়িয়াখানায় কয়েকশো প্রজাতির জীবজন্তু রয়েছে। তাদের নিরাপত্তার জন্য আলিপুর চিড়িয়াখানার নিজস্ব সুরক্ষাকর্মীরা রয়েছে। এছাড়াও সর্বক্ষণ নজরদারির জন্য প্রতিটি খাঁচার সামনে সিসিটিভি বসানো হয়েছে। তা সত্ত্বেও অনেক সময়ে পাঁচিল টপকে বাইরের লোকজন ভিতরে ঢুকে পড়ে। সোলার ফেন্সিং থাকলে সেটা আর সম্ভব হবে না। তাতে আলিপুর চিড়িয়াখানার সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও জোরদার হবে।