এই সময়: গত মাসখানেক রাজ্যে কোনও কোভিড রোগী ছিল না। করোনা রোগীর নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য শেষ বার কল্যাণীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ বায়োমেডিক্যাল জিনোমিক্সে পাঠানো হয় ১৬ নভেম্বর। এখন ফের নমুনা পাঠানোর সময় এসে গেল।
কারণ, মেডিক্যাল কলেজে এক শিশুর শরীরে এবং কলকাতার দু’টি বেসরকারি হাসপাতালে দুই রোগীর শরীরে করোনার অস্তিত্ব মিলেছে।
তবে প্রত্যেকেই স্থিতিশীল। করোনার মৃদু উপসর্গ ছাড়াও তাঁদের অন্যান্য অসুখের লক্ষণ-উপসর্গ রয়েছে।
কারণ, মেডিক্যাল কলেজে এক শিশুর শরীরে এবং কলকাতার দু’টি বেসরকারি হাসপাতালে দুই রোগীর শরীরে করোনার অস্তিত্ব মিলেছে।
তবে প্রত্যেকেই স্থিতিশীল। করোনার মৃদু উপসর্গ ছাড়াও তাঁদের অন্যান্য অসুখের লক্ষণ-উপসর্গ রয়েছে।
রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা সিদ্ধার্থ নিয়োগী বলেন, ‘করোনা নেই, এমনটা তো নয়। করোনা এখন আমাদের সঙ্গেই থাকবে। কখনও কখনও রোগীর খোঁজ মিলবে। যেমন এখন মিলল। তবে এই তিন জনের করোনা নতুন জেএন-১ সাব-ভ্যারিয়েন্ট কি না, তা জানতে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে পাঠানো হবে নমুনা।’