এই প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভয় পেয়েছেন, লেডি কিম ভয় পেয়েছেন।’ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লাগাতার স্লোগান ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন তাঁরা। বাসের মধ্যেই বসে থাকেন তাঁরা। অন্যদিকে পুলিশের তরফের বড়সড় বাহিনী মোতায়েন রাতা হয়। একইসঙ্গে রাখা হয় ২টি প্রিজন ভ্যানও।
এর আগে সন্দেশখালি ইস্যুতে এদিন বিধানসভাও সরগরম হয়। বিশেষ এক ধরণের টি সার্ট পরে বিধানসভার মধ্যে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা। টি শার্টে লেখা ছিল ‘সন্দেশখালি সঙ্গে আছি’। এই ধরণের টি সার্ট পরে বিক্ষোভ দেখান যাবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন বিধানসভার স্পিকার। এমনতী স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় শুভেন্দু অধিকারীদের আরও জানান, এই রকম নির্দিষ্ট রাজনৈতিক স্লোগান লেখা টি শার্ট পরে বিধানসভায় উপস্থিত থাকা যাবে না। ওই টি শার্ট অবিলম্বে খুলে ফেলার জন্য নির্দেশ দেন বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
স্পিকারে ওই কথার পর বিজেপি বিধায়কদের প্রতিবাদ আরও বাড়তে থাকে। যার জেরে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সহ মোট ৬ বিজেপি বিধায়ককে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেন স্পিকার। বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশের পর বিধানসভা থেকে ওয়াক আউট করে বেরিয়ে আসেন শুভেন্দু সহ অন্যান্য বিজেপি বিধায়করা।
বিস্তারিত আসছে…