শুভেন্দু অধিকারীর এই দাবির পরেই আক্রমণে নামে তৃণমূল। তৃণমূলের এক্স হ্যান্ডেলে জানানো হয়, ২০২১ সালের আগে প্রথম দফায় যে সব বাড়ি নির্মাণ শেষ হয়নি, তাঁদের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল সেই টাকা। অর্থাৎ, নতুন কোনও আবেদনকারী সেই টাকা পাননি।
তৃণমূলের দাবি, কেন্দ্রীয় আবাস যোজনা দুটি ভাগে কার্যকর করা হয়। একটি 2016-17 থেকে 2021-22 পর্যন্ত, যেখানে সেই সময়ে উপলব্ধ অপেক্ষমান তালিকা থেকে সুবিধাভোগী তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। আরেকটি 2022-23 থেকে যেখানে বাড়িগুলির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে 2018-19 সালে পরিচালিত একটি নতুন সমীক্ষার ভিত্তিতে। অর্থাৎ শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য অনুযায়ী যে অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে, সেটি প্রথম ধাপের নির্মাণ না হওয়ায় বাড়িগুলির জন্য।
এর আগেও কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন ফের তৃণমূলের তরফে কেন্দ্রীয় সরকারকে শ্বেতপত্র দাবি করা হয়। তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে, আগামীকাল বালুরঘাটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জনসভা করবেন। সেখানে শ্বেতপত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বিজেপি নেতৃত্বকে আহ্বান জানানো হয়েছে।
এর আগেও তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু আগে বিষয়টি নিয়ে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন বিজেপি নেতৃত্বকে। গত সপ্তাহে জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়িতে নিজের সভার সময় বলে দিয়ে বিজেপি নেতৃত্বকে খোলা মঞ্চে আহ্বান জানান অভিষেক। যদিও সময় ও স্থান জানার পরেও এই সভায় উপস্থিত হয়নি কোনও বিজেপি নেতৃত্ব।