প্রশান্ত ঘোষ, ভাঙড়
জেতার পর মঙ্গলবার প্রথম ভাঙড়ে পা রাখলেন যাদবপুরের তারকা সাংসদ সায়নী ঘোষ। তিনি এ দিন ভাঙড়বাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলে যান, সাংসদের একটি দলীয় কার্যালয় হবে ভাঙড়ে। সেখানে মাসে দু’বার তিনি বসবেন। সরাসরি মানুষের অভাব-অভিযোগের কথা শুনবেন এবং তা প্রতিকারের চেষ্টা করবেন। শুধু তাই নয় ভাঙড়ের রাস্তা, পানীয় জল, বিদ্যুৎ সব ব্যাপারে উন্নয়ন করবেন তিনি।মানুষ যাতে সরাসরি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারেন, সে জন্য তিনি একটি হেল্পলাইন চালু করবেন। খুব তাড়াতাড়ি হেল্পলাইন নম্বর সবাইকে দিয়ে দেওয়া হবে। এ দিন সায়নী বলেন, ‘ভাঙড় থেকে ৫ হাজার ভোটের লিড পাব কি না, তা নিয়ে সন্দেহ ছিল সবার মনে। সেখানে আমি ৮৪ হাজার ভোটের লিড পেয়েছি। এ জন্য শওকতদা-সহ ভাঙড়ের নেতৃত্ব, ভোটারের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। মানুষ যে এত ভালোবাসা দেবেন তা বুঝতে পারিনি। শওকতদা নিজের বিধানসভা ছেড়ে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভাঙড়ে পড়েছিলেন। আপনারা বিধায়ক পাননি। তিন বছর বিধায়ক কোনও কাজ করেননি। আমি পাঁচ বছর আসব, কাজ করব।’
এ দিন ভাঙড় বিধানসভা তৃণমূলের পক্ষ থেকে একটি বিজয় উৎসব পালন করা হয় বিজয়গঞ্জ বাজারে। সেখানে সায়নীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। পাল্টা সায়নী সংবর্ধনা দেন সেই সমস্ত তৃণমূল কর্মীকে যাঁরা ভোটের লড়াইয়ে আহত বা আক্রান্ত হয়েছিলেন। ভাঙড়ের ১৩টি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯টিতেই লিড পেয়েছে তৃণমূল।
জেতার পর মঙ্গলবার প্রথম ভাঙড়ে পা রাখলেন যাদবপুরের তারকা সাংসদ সায়নী ঘোষ। তিনি এ দিন ভাঙড়বাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলে যান, সাংসদের একটি দলীয় কার্যালয় হবে ভাঙড়ে। সেখানে মাসে দু’বার তিনি বসবেন। সরাসরি মানুষের অভাব-অভিযোগের কথা শুনবেন এবং তা প্রতিকারের চেষ্টা করবেন। শুধু তাই নয় ভাঙড়ের রাস্তা, পানীয় জল, বিদ্যুৎ সব ব্যাপারে উন্নয়ন করবেন তিনি।মানুষ যাতে সরাসরি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারেন, সে জন্য তিনি একটি হেল্পলাইন চালু করবেন। খুব তাড়াতাড়ি হেল্পলাইন নম্বর সবাইকে দিয়ে দেওয়া হবে। এ দিন সায়নী বলেন, ‘ভাঙড় থেকে ৫ হাজার ভোটের লিড পাব কি না, তা নিয়ে সন্দেহ ছিল সবার মনে। সেখানে আমি ৮৪ হাজার ভোটের লিড পেয়েছি। এ জন্য শওকতদা-সহ ভাঙড়ের নেতৃত্ব, ভোটারের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। মানুষ যে এত ভালোবাসা দেবেন তা বুঝতে পারিনি। শওকতদা নিজের বিধানসভা ছেড়ে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভাঙড়ে পড়েছিলেন। আপনারা বিধায়ক পাননি। তিন বছর বিধায়ক কোনও কাজ করেননি। আমি পাঁচ বছর আসব, কাজ করব।’
এ দিন ভাঙড় বিধানসভা তৃণমূলের পক্ষ থেকে একটি বিজয় উৎসব পালন করা হয় বিজয়গঞ্জ বাজারে। সেখানে সায়নীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। পাল্টা সায়নী সংবর্ধনা দেন সেই সমস্ত তৃণমূল কর্মীকে যাঁরা ভোটের লড়াইয়ে আহত বা আক্রান্ত হয়েছিলেন। ভাঙড়ের ১৩টি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৯টিতেই লিড পেয়েছে তৃণমূল।
এ দিন সেই ৯টি পঞ্চায়েতের নেতৃত্বের হাতে মেডেল তুলে দিয়ে তরুণ সাংসদ বলেন, ‘লোকসভা ভোটে যে খেলা হয়েছে ২০২৬-এর বিধানসভা ভোটে তার চেয়ে বড় খেলা হতে হবে। ভাঙড় থেকে এক লক্ষ ভোটের লিড দিতে হবে তৃণমূলকে।’
শওকত মোল্লা বলেন, ‘গত চার মাস নিজের বিধানসভা ছেড়ে দিন রাত ভাঙড়ে পড়েছিলাম। তারপরেও আমার বিধানসভা ক্যানিং পূর্ব থেকে ১ লক্ষ ৬৬ হাজার ২৭৪ ভোটের লিড পেয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী। নওশদ সিদ্দিকি যদি ডায়মন্ড হারবারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেন তা হলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ১০ লক্ষ ভোটে জিততেন। এখন আমাদের লক্ষ্য ভাঙড়কে উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যাওয়া।’