হঠাৎই অসুস্থ চলন্ত বাসের চালক। যার জেরে দোকানে ঢুকে পড়ল বাস। ঘটনার জেরে চাঞ্চল্য ছড়াল পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে। যদিও এই ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই। তড়িঘড়ি ওই চালককে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। তৎপরতার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণে আনা হয় পরিস্থিতি।জানা গিয়েছে, মেদিনীপুর থেকে দিঘার দিকে যাচ্ছিল বাসটি। রামনগরে পৌঁছনোর পর দিঘার দিকে যাওয়ার সময় বাসস্ট্যান্ডের পাশে হঠাৎ একটি টার্ন নিয়ে ঢুকে পড়ে স্থানীয় দোকানের মধ্যে। স্থানীয়দের দাবি, বাসের চালক হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। আর তার ফলেই ঘটে যায় এই বিপত্তি। যদিও এই ঘটনায় কোন যাত্রী আহত হননি। আর বাসেরও বাইরেও কোনও হতাহতের খবর নেই। ফুটপাতের পাশে দোকানগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও মানুষজনের কোনও আঘাত লাগেনি বলেই জানা যাচ্ছে। ঘটনায় বাসের যাত্রীরা রীতিমত আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তড়িঘড়ি বাস থেকে নেমেও আসেন তাঁরা। চালক তীব্র গরমে হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে। দ্রুত ওই চালককে চিকিৎসকার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিকে এই ঘটনায় রীতিমতো যানজট সৃষ্টি হয় ওই জায়গায়। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয় রামনগর থানার পুলিশ। যানজট সরিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনা হয় পরিস্থিত।
এই বিষয়ে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী অজয়কুমার জানা বলেন, ‘বাসটা টার্ন নেওয়ার সময় প্রথমে দু’টো বাইককে ধাক্কা মারে। তারপর দেখি বাসটা ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। চালক জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। ব্রেকের উপরে পা ছিল না। ঘটনায় বিল্ডিং ও দোকানদারদের ক্ষতি হয়েছে। কোনও মানুষের ক্ষতি হয়নি। পুলিশ এসে বাসটা নিয়ে গিয়েছে।’ এই ঘটনায় ওই জায়গার কয়েকজন ব্যবসায়ীর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ।
এই বিষয়ে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী অজয়কুমার জানা বলেন, ‘বাসটা টার্ন নেওয়ার সময় প্রথমে দু’টো বাইককে ধাক্কা মারে। তারপর দেখি বাসটা ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। চালক জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। ব্রেকের উপরে পা ছিল না। ঘটনায় বিল্ডিং ও দোকানদারদের ক্ষতি হয়েছে। কোনও মানুষের ক্ষতি হয়নি। পুলিশ এসে বাসটা নিয়ে গিয়েছে।’ এই ঘটনায় ওই জায়গার কয়েকজন ব্যবসায়ীর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ।
এদিকে দীর্ঘদিন ধরেই এই রামনগরে বড়মাপের বাসস্ট্যান্ড তৈরি হওয়ার কথা রয়েছে। যদিও তা এখনও পর্যন্ত গড়ে ওঠেনি। সেই বিষয়ে রামনগর ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নিতাই সার বলেন, ‘আমরা ডিপিআর তৈরি করে দিয়েছি। রাজ্য সরকারের তরফ থেকে ইতিমধ্যেই পরিদর্শন ও মাপজোক করা হয়েছে। ৫ কোটি টাকা অনুমোদন হয়েছে। অতি দ্রুত যাটে সেটা করা যায়, সেই চেষ্টাই আমরা চালাচ্ছি।’ এই বিষয়ে তিনি আরও জানান, ওই এলাকায় যে সমস্ত আদিবাসীরা থাকেন, তাদেঁর বিশ্বনাথপুরে পাট্টা দেওয়ার জন্যও ব্যবস্থা করা হচ্ছে।