শহরে ফের অগ্নিকাণ্ড। এবার ভয়াবহ আগুন লাগল গার্স্টিন প্লেসে। শনিবার ভোর ৪টে নাগাদ এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ৫ নম্বর গার্স্টিন স্ট্রিটে ব্যাঙ্কশাল কোর্টের পাশে একটি পুরনো বাড়িতে আগুন লাগে। স্থানীয় বাসিন্দারাই আগুন দেখে দমকলে খবর দেন। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের চারটি ইঞ্জিন। আগুনের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে দমকল দফতরের আধিকারিকদেরও বেশ খানিকটা বেগ পেতে হয় তা নিয়ন্ত্রণের জন্য। দমকলের আরও দুটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। ঘটনাস্থলে দমকলের মোট ৬টি ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এখনও বেশ কিছু ‘ফায়ার পকেট’ রয়েছে। সেগুলিকেও নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন দমকলকর্মীরা। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ। ঠিক কী কারণে এই অগ্নিকাণ্ড তা স্পষ্ট নয়। জানা গিয়েছে,আপাতত আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।জানা যাচ্ছে, ওই বাড়িটিতে কেউ বসবাস করত না। সেখানে আইনজীবীদের চেম্বার ছিল। বাড়ির উপরের তলাটি ভষ্মীভূত হয়ে গিয়েছে। স্থানীয়দের দাবি, তাঁরা একটি সিলিন্ডার ফাটার শব্দ পেয়েছিলেন।
এই অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে নেমে দমকল দফতরের আধিকারিকদের প্রাথমিক অনুমান, এসি থেকে শর্ট সার্কিট হয় এবং আগুন লাগে। তিনতলার একটি এসি ইউনিট থেকে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিক অনুমান দমকল দফতরের আধিকারিকদের। শনিবার কেউ না থাকলেও কেন এসি চলছিল, সেই কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সূত্রের খবর, এই বাড়িটিতে কেউ থাকতেন না। অফিস হিসেবেই তা ভাড়া দেওয়া ছিল। ফাঁকা বাড়িতে কী ভাবে আগুন লাগল? তা খতিয়ে দেখতে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করা হবে বলে দমকল সূত্রে খবর।
এই অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে নেমে দমকল দফতরের আধিকারিকদের প্রাথমিক অনুমান, এসি থেকে শর্ট সার্কিট হয় এবং আগুন লাগে। তিনতলার একটি এসি ইউনিট থেকে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিক অনুমান দমকল দফতরের আধিকারিকদের। শনিবার কেউ না থাকলেও কেন এসি চলছিল, সেই কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সূত্রের খবর, এই বাড়িটিতে কেউ থাকতেন না। অফিস হিসেবেই তা ভাড়া দেওয়া ছিল। ফাঁকা বাড়িতে কী ভাবে আগুন লাগল? তা খতিয়ে দেখতে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করা হবে বলে দমকল সূত্রে খবর।
গার্স্টিন প্লেসের এই এলাকাটিতে একাধিক বাড়ি ছিল। যেহেতু এলাকাটি ঘিঞ্জি তাই আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল। তাই আশেপাশের বাড়িগুলি থেকে বহু পরিবারকে সুরক্ষিত জায়গাতে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এলাকার কাউন্সিলর সন্তোষ পাঠক সেখানে পৌঁছন।
উল্লেখ্য, গত ১৪ জুন শহরের অ্যাক্রোপলিস মলের চারতলায় আগুন লাগে। কালো ধোঁয়ায় ঢেকেছিল গোটা এলাকা। শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য শপিং মলের কাচ ভাঙতে হয়েছিল দমকল কর্মীদের। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, ফুড কোর্ট থেকে আগুনের ধোঁয়া প্রথম বার হতে দেখা গিয়েছিল। এরপর দ্রুত শপিং মলটি খালি করা হয়। শহরের অন্যতম জনপ্রিয় একটি শপিং মলে এই ধরনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।