উল্লেখ্য, রবিবার ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলাদেশ অন্য দেশ। তাই বাংলাদেশ নিয়ে কোনও কথা বলতে পারি না। এই নিয়ে যা বলার ভারত সরকার বলবে। কিন্তু, কোনও অসহায় মানুষ যদি দরজায় কড়া নাড়ে সেক্ষেত্রে আমরা আশ্রয় দেব।’
পাশাপাশি রক্তপাত দুঃখজনক, বাংলাদেশের সার্বিক প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতে মন্তব্য মমতার। বাংলাদেশের খবর রাখা হচ্ছে বলে জানান তিনি। উল্লেখ্য, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে রীতিমতো উত্তাল হয়েছিল বাংলাদেশ। সেই দেশে জারি রয়েছে কার্ফুও। প্রায় গিয়েছে ১০০ জনের বেশি মানুষের। বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবাও। এই অবস্থায় বাংলাদেশে পাঠরত বহু ভারতীয় তরুণ-তরুণী ফিরে আসছেন।
রবিবার বাংলাদেশ হাইকোর্টের দেওয়া নির্দেশ খারিজ করেছে সেই দেশের সুপ্রিম কোর্ট। সংরক্ষণ পুরোপুরি না তুললেও কমানো হয়েছে। এবার থেকে বাংলাদেশে সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ৯৩ শতাংশ নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে এবং ৫ শতাংশ আসন বরাদ্দ থাকবে মুক্তিযোদ্ধাদের স্বজনদের জন্য এবং অন্যান্যদের জন্য আরও ২ শতাংশ আসন বরাদ্দ করা হয়েছে। এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী। পড়ুয়াদের ক্যাম্পাসে ফিরে যাওয়ার কথা বলেছে সেই দেশের সুপ্রিম কোর্ট।