এই সময়, মেদিনীপুর: বিকল্প সড়ক খোলা রেখেই প্রায় দেড় মাস পরে বুধবার দশ নম্বর জাতীয় সড়ক শুধুমাত্র ছোট গাড়ির জন্য খুলে দিল কালিম্পং জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবারই কালিম্পংয়ের জেলাশাসক সুব্রহ্মণীয়ম টি জাতীয় সড়ক দিয়ে ছোট গাড়ি যাওয়ার বিজ্ঞপ্তি জারি করেন। তবে কত দিন জাতীয় সড়ক খোলা রাখা যাবে, সেই প্রশ্ন থেকেই গেল।কেন না, এ দিন দুপুরের পরেই তিস্তাবাজার এলাকায় নতুন করে ভাঙন ও ধসের ইঙ্গিত মিলেছে। একটু ভারী বৃষ্টি হলেই জাতীয় সড়কের একাংশ ধসে গিয়ে তিস্তা নদীতে মিশছে। পাহাড়ের উপর থেকে ভারী পাথর গড়িয়ে নামছে। সিকিমে ভারী বৃষ্টি হলে ডুবে যাচ্ছে পেশক রোড। ফলে জাতীয় সড়ক খোলার পরেও উদ্বেগ কাটছে না বাসিন্দাদের।
কালিম্পংয়ের জেলাশাসক বলেন, ‘দশ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে শুধু মাত্র ছোট গাড়ি চলাচল করবে। মালবাহী গাড়ি গোরুবাথান-লাভা-আলগাড়া-পেডং হয়ে যাতায়াত করবে। ছোট গাড়িও বিকল্প রুটে যাতায়াত করতে পারবে।’ তবে নতুন করে ধস নামার ইঙ্গিত মেলায় উদ্বিগ্ন পর্যটন ব্যবসায়ীরাও।
কালিম্পংয়ের জেলাশাসক বলেন, ‘দশ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে শুধু মাত্র ছোট গাড়ি চলাচল করবে। মালবাহী গাড়ি গোরুবাথান-লাভা-আলগাড়া-পেডং হয়ে যাতায়াত করবে। ছোট গাড়িও বিকল্প রুটে যাতায়াত করতে পারবে।’ তবে নতুন করে ধস নামার ইঙ্গিত মেলায় উদ্বিগ্ন পর্যটন ব্যবসায়ীরাও।
হিমালয়ান হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ডেভলপমেন্ট নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক সম্রাট সান্যাল বলেন, ‘আমরা চাই দশ নম্বর জাতীয় সড়ক ভালো ভাবে মেরামত হোক। সামনে পুজোর মরসুম। পর্যটকদের যেন ভোগান্তির মধ্যে পড়তে না হয়।’
এ দিন দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের জন্য বরাদ্দ চেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘তিস্তার জলস্তর বেড়ে দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের বহু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। তাঁদের সাহায্য করা হোক।’