আরজি কর হাসপাতালের সুপারকে সরানোর নির্দেশ দিল স্বাস্থ্য দপ্তর। মহিলা চিকিৎসকের মৃত্যুর পর থেকেই আন্দোলনে নেমেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। চলছিল কর্মবিরতি। হাসপাতাল সুপারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। ঘটনার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সুপারকে অপসারণের নোটিশ দিল স্বাস্থ্য দপ্তর।আরজি কর হাসপাতালের সুপার ছিলেন সঞ্জয় বশিষ্ঠ। তাঁর জায়গায় হাসপাতালের নতুন সুপার হচ্ছেন চিকিৎসক বুলবুল মুখোপাধ্যয়। তিনি এর আগে হাসপাতালের ডিন ছিলেন। হাসপাতালের ভেতরে মহিলা চিকিৎসকের মৃত্যুর পরেই সুপারের অপসারণের দাবি তোলা হয়েছিল জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশ। শেষমেশ সঞ্জয় বশিষ্ঠকে অপসারণ করার সিদ্ধান্ত জানাল স্বাস্থ্য ভবন।
সঞ্জয় বশিষ্ঠকে সরিয়ে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যাপক হিসেবে পাঠানো হয়েছে। চিকিৎসকের নৃশংস হত্যার পর থেকেই লাগাতার আন্দোলনে নেমেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ঘটনার পর হাসপাতালের তরফে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটিতে ছিলেন ডিন বুল্বুল মুখোপাধ্যায়। তাঁকেই এবার সুপার পদে নিয়ে আসা হল। গত শুক্রবার সকালে আরজি কর হাসপাতালে জরুরি বিভাগের সেমিনার হল থেকে এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়। নৃশংসভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে বলে পুলিশের তদন্তে উঠে আসে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মধ্যে ঢুকে সেমিনার হলে গিয়ে এরকম নৃশংস খুন-ধর্ষণের ঘটনায় হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। জুনিয়র ডাক্তাররা হাসপাতালের নিরাপত্তার খামতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।
সঞ্জয় বশিষ্ঠকে সরিয়ে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যাপক হিসেবে পাঠানো হয়েছে। চিকিৎসকের নৃশংস হত্যার পর থেকেই লাগাতার আন্দোলনে নেমেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ঘটনার পর হাসপাতালের তরফে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটিতে ছিলেন ডিন বুল্বুল মুখোপাধ্যায়। তাঁকেই এবার সুপার পদে নিয়ে আসা হল। গত শুক্রবার সকালে আরজি কর হাসপাতালে জরুরি বিভাগের সেমিনার হল থেকে এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়। নৃশংসভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে বলে পুলিশের তদন্তে উঠে আসে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মধ্যে ঢুকে সেমিনার হলে গিয়ে এরকম নৃশংস খুন-ধর্ষণের ঘটনায় হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। জুনিয়র ডাক্তাররা হাসপাতালের নিরাপত্তার খামতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।
হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসকের হত্যার ঘটনায় একজনকে ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সেমিনার হলের কাছে কোনও সিসিটিভি ছিল না। হাসপাতালের অন্যান্য অংশের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এমনকী, হাসপাতালে নিরাপত্তা রক্ষীদের ভূমিকা নিয়েও এর আগে প্রশ্ন উঠেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলা হয়েছে।
ঘটনার পর সোমবার থেকে আরজি কর হাসপাতালের নিরাপত্তা আঁটোসাঁটো করা হয়েছে। হাসপাতাল কর্মীদের ড্রেস কোড নিয়ে কড়াকড়ি করা হয়েছে। আই কার্ড ছাড়া কোনও কর্মীকে হাসপাতালে ঘোরাফেরা করতে দেওয়া যাবে না বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।