মহালয়ায় মহা মিছিল। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে ও নারী সুরক্ষার দাবিতে দেবীপক্ষের সূচনায় প্রতিবাদ মিছিল শহরে। মিছিলে পা মেলালেন সাধারণ মানুষ। ঘটনার প্রায় ৫১ দিন হয়ে গেলেও বিচার কেন মিলল না? মিছিল থেকে উঠল সেই প্রশ্ন। স্লোগান ওঠে, ‘জনগণের গর্জন, ধর্ষকদের বিসর্জন।গত মঙ্গলবার থেকেই ফের কর্মবিরতি শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। রাজ্য সরকারের কাছে নতুন ১০ দফা দাবি জানানো হয়েছে তাঁদের তরফে। বুধবার আরজি করের নির্যাতিতার বিচারের দাবি এবং রাজ্যের সমস্ত কলেজ-হাসপাতাল থেকে শুরু করে সমাজের সর্ব স্তরে ‘ভয়ের রাজনীতি’র প্রতিবাদে দুপুরে কলেজ স্কোয়্যার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মহা মিছিলের ডাক দেন তাঁরা।
বুধবার কলেজ স্ট্রিট থেকে এমজি রোড, সিআর অ্যাভিনিউ হয়ে ধর্মতলা পর্যন্ত গিয়ে মিছিল শেষ হয়। ধর্মতলায় এসে সমাবেশ করেন জুনিয়র ডাক্তার-সহ নাগরিক সমাজ। এ দিনের মিছিল থেকে চিকিৎসক এবং জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের অন্যতম মুখ রুমেলিকা কুমার বলেন, ‘এই যে এত সাধারণ মানুষ মিছিলে এসেছেন, পায়ে পা মিলিয়েছেন, পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের সাহায্য ছাড়া এই আন্দোলন হত না।’
বুধবার কলেজ স্ট্রিট থেকে এমজি রোড, সিআর অ্যাভিনিউ হয়ে ধর্মতলা পর্যন্ত গিয়ে মিছিল শেষ হয়। ধর্মতলায় এসে সমাবেশ করেন জুনিয়র ডাক্তার-সহ নাগরিক সমাজ। এ দিনের মিছিল থেকে চিকিৎসক এবং জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের অন্যতম মুখ রুমেলিকা কুমার বলেন, ‘এই যে এত সাধারণ মানুষ মিছিলে এসেছেন, পায়ে পা মিলিয়েছেন, পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের সাহায্য ছাড়া এই আন্দোলন হত না।’
‘রাত দখল’-এর ডাক দেওয়া রিমঝিম সিনহা বলেন, ‘আমাদের এই মিছিলটা করতে হচ্ছে কারণ সরকার আমাদের এখনও অনেক দাবি মেনে নেয়নি। যদি সরকার মনে করে আমাদের সঙ্গে কথা না বললে আমরা আন্দোলন আর করবো না। তাহলে সেটা ভুল ভাবছে। আমাদের আন্দোলন আগামীদিনে আরও তীব্রতর হবে।’ অভিনেত্রী সোহিনী সরকার, উষসী চক্রবর্তীরাও মিছিলে পা মেলান। প্রসঙ্গত, আরজি কর হাসপাতালে মহালয়ার দিন নির্যাতিতার প্রতীকী মূর্তিও বসানো হয়। মিছিল শুরুর আগে সেখানে দাঁড়িয়ে নতুন করে আন্দোলনের শপথ নেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।