Digha Sea Beach : বড়দিনে দিঘায় বড় চমক, বিচ ফেস্টিভ্যালে এবার থাকছে ইলিশও – hilsa fish will be available in digha beach festival this year


New Digha Sea Beach : দিঘা যাওয়ার পরিকল্পনা! বড়দিন-বর্ষবরণে পর্যটকদের জন্য থাকছে বিশেষ উপহার। এই বছর দিঘা শংকরপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (Digha Shankarpur Hoteliers Association) উদ্যোগে বিচ ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। তবে কবে থেকে এই উৎসব শুরু হবে তা এখনও নির্দিষ্ট করা হয়নি। কিন্তু, ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহেই তা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। এক্ষেত্রে বাড়তি পাওনা ইলিশ। জানা যাচ্ছে, বিচ ফেস্টিভ্যালের তরফে অন্যতম আকর্ষণ হবে বিভিন্ন স্বাদের ইলিশ। এই প্রসঙ্গে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত দু’বছর করোনার জন্য একাধিক বিধিনিষেধ আরোপিত ছিল। ধাক্কা খেয়েছিল পর্যটন ব্যবসাও। কোভিডের চোখ রাঙানিতে বন্ধ রাখা হয়েছিল দিঘা বিচ ফেস্টিভ্যালও। কিন্তু, এই বছর কোভিড পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। তাই নতুন করে এই উৎসব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে দিঘা শংকরপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের তরফে বিপ্রদাস চক্রবর্তী বলেন, “২৫ ডিসেম্বর থেকে দিঘায় ইলিশ উৎসব চালু হচ্ছে। বিচ ফেস্টিভ্যাল কবে হবে সেই বিষয়টি এখনও আমরা নির্দিষ্ট করে উঠতে পারিনি। রবিবার বৈঠক হবে। তবে ডিসেম্বরে শেষ সপ্তাহেই এই বিচ ফেস্টিভ্যাল আয়োজিত হতে চলেছে। ইলিশ উৎসবের সঙ্গে তা যুক্ত হয়ে যাবে। ফলে পর্যটক যাঁরা এই ফেস্টিভ্যালে অংশ নেবেন তাঁরা নানা ধরনের ইলিশের স্বাদও নিতে পারবেন।

Digha Beach: দিঘা-বকখালিতে নতুন সামদ্রিক প্রাণীর হদিশ, সমুদ্রতটে মিলেছে চলাফেরার ছাপও
উল্লেখ্য, কোভিডের আগে এই উৎসবের আয়োজন করা হত জেলা প্রশাসনের তরফে। কিন্তু, এই বছর উদ্যোগী হয়েছে দিঘা শংকরপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন। বছরের শেষে পিকনিকের মেজাজে থাকেন সাধারণ মানুষ। ফলে সেই সময় এই উৎসব এবং ইলিশ তাঁদের কাছে বাড়তি পাওনা হতে চলেছে।

Digha Beach: বছর শেষে চমক দিঘায় বিচ ম্যারাথন, ১০ লাখ টাকার পুরস্কারের ঘোষণা
প্রসঙ্গত, দিঘার সমুদ্র সৈতকে নয়া প্রাণীর সন্ধান সন্ধান পেয়েছে জুলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া । জানা গিয়েছে, দিঘা, বকখালি, তাজপুর, উদয়পুর, তালসারি, চাঁদিপুর ও কণিকা আইল্যান্ডে দেখা গিয়েছে এই প্রাণী। ‘বে অফ বেঙ্গল হেড-শিল্ড সী স্ল্যাগ’ নামক নয়া প্রজাতির সামুদ্রিক জীবের সন্ধান মেলায় রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই জীবের দৈর্ঘ্য প্রায় ১২ থেকে ১৪ মিলিমিটার। শরীরে মেরুদন্ড নেই। আলাদা করে হাত-পা নেই। বালিতে এই প্রাণীর ছাপ পাওয়া গিয়েছে। জুলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার কলকাতার অধিকর্তা ডঃ ধৃতি বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, দীর্ঘদিন ধরেই এই নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। তার ফলাফলে নতুন তথ্য উঠে এসেছে।

পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন। প্রতি মুহূর্তে খবরের আপডেটের জন্য চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *