জানা যাচ্ছে, আদালতের সম্মতি মিললেই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে। উল্লেখযোগ্যভাবে, উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের জন্য কলকাতা হাইকোর্টের কাছে শর্তীধিন নিয়োগের জন্য কমিশনের আইনজীবীরা সুপারিশ করেছেন। এখন দেখার এর প্রেক্ষিতে আদালত ঠিক কী সিদ্ধান্ত নেয়!
উল্লেখ্য, এর আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, নিয়োগ নিয়ে সদর্থক পদক্ষেপ করতে উদ্যোগী রাজ্য। কিন্তু, বিরোধীরা আইনি জটিলতা তৈরি করতে চাইছে বলে দাবি করেন তিনি। পাশাপাশি একটি সভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই জানিয়েছিলেন, তাঁর সরকার নিয়োগের জন্য আগ্রহী।
প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে একাধিক ক্ষেত্রে নিয়োগের সুযোগ। পঞ্চায়েতে প্রচুর কর্মী নিয়োগ করা হবে, তা আগেই নির্ধারিত হয়েছিল মন্ত্রিসভার বৈঠকে। সেই মোতাবেক প্রকাশ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিও। জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদে মোট ছয় হাজার ৬৫২ জন কর্মী নিয়োগ করা হবে। পাশাপাশি শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অধীনেও কর্মী নিয়োগ করা হবে বলে সূত্রের খবর।
পাশাপাশি পুলিশে নিয়োগের জন্যও জারি করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর আগেও বার্তা দিয়েছিলেন, তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা তাঁর সরকারের অন্যতম বড় লক্ষ্য।