এদিকে ১০ মার্চের পর থেকে ফের একবার সুর বদল হতে শুরু করে অর্জুন সিংয়ের। তাঁর বদলে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করা হয় পার্থ ভৌমিককে। এরপর থেকেই ফের একবার নিজের ‘বুঝাবুঝির ক্ষমতা’-র উপর নিজেই প্রশ্ন তোলেন অর্জুন। তৃণমূলে প্রত্যাবর্তনের সিদ্ধান্ত সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এরপরেই তাঁর দল বদল নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। অবশেষে সমস্ত জল্পনায় দাঁড়ি টেনে তিনি যোগদান করলেন বিজেপিতেই।
লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থী করা হয় কিনা, এখন তাই দেখার বিষয়। এদিকে ‘অর্জুনের সুমতি’ আদৌ গেরুয়া শিবিরের একাংশ মেনে নেবে কিনা, তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। এদিন বিজেপিতে যোগদান করেই সন্দেশখালি থেকে শুরু করে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন চিহ্ন তুলে দেন অর্জুন সিং। রাজ্য সরকারকে একাধিক বিষয় সামনে রেখে আক্রমণ করেন। তাঁর কণ্ঠে ফের একবার মোদীর অনুপ্রেরণা। মোদীর আদর্শে চলার জন্য বিজেপিতে প্রত্যাবর্তন, জানিয়ে দিলেন তিনি।
এদিকে দিব্যেন্দু অধিকারীও এদিন যোগদান করেন বিজেপিতে। তাঁর যোগদানের জল্পনা আগে থেকেই ছিল। কোনও অবস্থান অবশ্য স্পষ্ট করেননি অতীতে এই সাংসদ। তবে এদিন দিল্লিতে তিনি গেরুয়া শিবিরে যোগদান করতে চলেছেন, এই জল্পনা আগে থেকেই ছিল। সেই যাবতীয় জল্পনাকে সত্য প্রমাণ করে এদিন তিনি যোগদান করেন বিজেপিতে। সেক্ষেত্রে লোকসভা নির্বাচনে তিনি কি বিজেপির প্রার্থী হবেন? যদি হয় তাহলে কোন কেন্দ্র থেকে লড়বেন তিনি? শুরু হয়েছে চর্চা।