বিচারপতি জানান, মুখ্যসচিবকে শেষ দিনেও বলেছিলাম। আপনাদের এমনিই কোন অধিকার নেই অনুমতি দেওয়ার। আমরা সম্মান করেছিলাম মুখ্যসচিবকে। হয়তো তাঁকে অনেক সিদ্ধান্ত নিতে হয়, যেটা রাজনৈতিক ভাবে তাঁকে অপ্রিয় করে তোলে। কিন্তু তিনি নিজের দায়িত্ব পালন করবেন এটাই আশা করা হয়, মন্তব্য বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির।
এভাবে কি সত্যি তদন্তকারী সংস্থাকে কোন কাজ করতে পারবে?
বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি
মুখ্যসচিবের রিপোর্টে বিরক্ত হয়ে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি বলেন, ‘রাজ্যের সবচেয়ে উচ্চপদে থাকা আধিকারিক সিদ্ধান্ত নেবেন নিজের বুদ্ধি প্রয়োগ করে। এভাবে কি সত্যি তদন্তকারী সংস্থাকে কোন কাজ করতে পারবে? এই মামলায় অভিযুক্তরা হয়ত সরকারি আধিকারিক বা মন্ত্রী ছিলেন। কিন্তু সেই অভিযুক্তদের জন্য রাজ্য চুপ করে বসে থাকবে?’ এই মানুষগুলোর কথা ভাবুন যারা বসে আছে তদন্ত করতে এসে আপনাদের জন্য। আমরা চাই সরকারি আইনজীবী নিজের দায়িত্ব পালন করুন।
সাতটা চিঠি লেখেছে সিবিআই, তার কোন উত্তর মেলেনি। মুখ্যসচিব এদিন রিপোর্টে লেখেন, ডিপার্টমেন্টকে পাঠানো হয়েছে আদালতের নির্দেশ। সাধারণ নির্বাচনের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এক্ষেত্রে অনুমোদন দেওয়া হবে কি না। মুখ্যসচিবকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তিনি ল ডিপার্টমেন্ট এ পাঠাচ্ছেন অথচ ইডির সঙ্গে কথা বলছেন না। নির্বাচন কোনও অজুহাত হতে পারে না। আগামী ২৩ এপ্রিল তাঁকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে জানায় আদালত।