Bandel Local Time Table,ডাউন ব্যান্ডেল লোকালে ধোঁয়া, সাময়িক বিঘ্নিত পরিষেবা, দুর্ভোগে যাত্রীরা – down bandel local face an incident train service disrupted


ডাউন ব্যান্ডেল লোকালে ধোঁয়া,চুঁচুড়া স্টেশনে নেমে পড়েন যাত্রীরা। কিছু সময় তা দাঁড়িয়ে থাকার পর ট্রেন প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে আবার ব্যান্ডেলে ফেরে। পূর্ব রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ডাউন ব্যান্ডেল হাওড়া লোকাল ব্যান্ডেল স্টেশন ছাড়ে ৮.২৮ মিনিটে। ট্রেনটি চুঁচুড়ার দু’নম্বর প্ল্যাটফর্মে ঢোকে ৮.৩৪ মিনিটে। ট্রেন চালক দেখতে পান ট্রেনের তলা থেকে ধোঁয়া বেরোচ্ছে। ট্রেন দাঁড় করিয়ে দেন তিনি। যাত্রীরা নেমে পড়েন অনেকেই। কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর ট্রেন ব্যান্ডেলে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ৯.০৫ এর ডাউন ব্যান্ডেল হাওড়া হয়ে যাত্রা শুরু করে। চুঁচুড়ায় নেমে যাওয়া যাত্রীরা অন্য ট্রেন ধরে গন্তব্যে রওনা দেন। ব্রেক বাইন্ডিং এর ফলে ধোঁয়া বেরোয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।এই প্রসঙ্গে পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, ‘সামান্য সমস্যা হয়েছিল। কিছু সময়ের মধ্যেই তা ঠিক করা হয়।’ তবে সামান্য সময়ের জন্য ব্যাহত হয় ট্রেন চলাচল। এই প্রসঙ্গে ওই ট্রেনের এক যাত্রী সন্তোষ নাগ বলেন, ‘ব্যান্ডেলে ৮টা ২৮-এর গাড়ি। আমিও এই গাড়িটায় ছিলাম। কিন্তু, সকলে বলল নাকি ধোঁয়া বার হচ্ছে। অনেকেই হু হু করে বেরিয়ে গিয়েছিল। আমিও বেরিয়ো যায়। ট্রেনটা ১৫ মিনিট মতো আটকে ছিল। স্বাভাবিকভাবেই এই জন্য আমাকেও বিস্তর সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে।’

অন্যদিকে, সংশ্লিষ্ট ট্রেনের অপর যাত্রী বাপন শিখদার বলেন, ‘আগুন ধরার মতো অবস্থা। ধোঁয়া বার হচ্ছিল। সকল যাত্রী নেমে গেল। আধ ঘণ্টা মতো ট্রেন দাঁড়িয়েছিল। সকলেই ভয় পেয়েছিল। আতঙ্কে ছিল।’

যদিও এদিন শনিবার বলে অফিস যাত্রীদের সংখ্যা তুলনা মূলক কম ছিল। কিন্তু, যাত্রীদের ভোগান্তি পোহাতে হয় বিস্তর। গরমে নাজেহাল অবস্থা। বাইরে ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি তাপমাত্রা। তার উপরে এই ট্রেন বিভ্রাটের ঘটনায় অস্বস্তিতে পড়েন অনেকেই। গরমে নাজেহাল অবস্থা হয় তাঁদের। অনেকেই বিরক্তি প্রকাশ করেন।

রাত জেগে কাজ, শিয়ালদা লাইনে সমস্ত ১২ বগির লোকাল শুধু সময়ের অপেক্ষা

এই ট্রেনে সফররত এক যাত্রীর কথায়, ‘গরমে হাঁসফাঁস করছি। এই অবস্থায় সকাল হোক বা বিকেল যে কোনও সময়ই কোথাও বার হওয়া অত্যন্ত কষ্টদায়ক। ট্রেন থেকে ধোঁয়া বার হওয়ার খবর সামনে আসার পর থেকেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। গরমের মধ্যেও আতঙ্কিত হয়ে অনেকে ট্রেন থেকে নেমে পড়েন। স্বাভাবিকভাবেই গন্তব্যে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় অনেককেই।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *