ভয়াবহ পথ দূর্ঘটনার কবলে বিশ্বভারতীর অধ্যাপকের পরিবার। ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে অধ্যাপকের স্ত্রী ও মেয়ের। সংকটজনক অবস্থায় সিউড়ি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিশ্বভারতীর শিল্প সদনের অধ্যাপক শান্তনু জানা। সূত্রের খবর, শনিবার বিকেলে গাড়ি করে দুমকা থেকে বোলপুরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন ওই অধ্যাপক। সঙ্গে ছিল তাঁর পরিবারও। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের রানিশ্বরের কাছে গাড়িটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। তবে কী ভাবে দুর্ঘটনা, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। এলাকার বাসিন্দারাও এই বিষয়ে স্পষ্ট করে এখনও পর্যন্ত কিছু বলতে পারছেন না।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার মানুষ ও পুলিশ দুর্ঘটনাগ্রস্তদের উদ্ধার করে সিউড়ি সদর হাসপাতালে পাঠালে চিকিৎসক অধ্যাপক শান্তনু জানার স্ত্রী ও মেয়েকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই মুহূর্তে সংকটজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অধ্যাপক। তবে তাঁরা কোথায় গিয়েছিলেন এবং কী ভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল তা স্পষ্ট নয়।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের রাণিশ্বরের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গাড়িটির গতিবেগ কত ছিল? তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই ঘটনার খবর পেয়ে জখম অধ্যাপককে সিউড়ি হাসপাতালে দেখতে যান বিশ্বভারতীর জনসংযোগ আধিকারিক অতিগ ঘোষ সহ অন্যান্যরা। গাড়িটির সামনের অংশ অনেকটাই বিকৃত হয়েছে। সেক্ষেত্রে তা সজোরে আঘাত করেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার সময় গাড়িটির গতিবেগই বা কত ছিল? সেই যাবতীয় বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের রাণিশ্বরের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গাড়িটির গতিবেগ কত ছিল? তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই ঘটনার খবর পেয়ে জখম অধ্যাপককে সিউড়ি হাসপাতালে দেখতে যান বিশ্বভারতীর জনসংযোগ আধিকারিক অতিগ ঘোষ সহ অন্যান্যরা। গাড়িটির সামনের অংশ অনেকটাই বিকৃত হয়েছে। সেক্ষেত্রে তা সজোরে আঘাত করেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার সময় গাড়িটির গতিবেগই বা কত ছিল? সেই যাবতীয় বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সেই সময় কেউ এই ঘটনা চাক্ষুষ করেছিল কিনা, সেই বিষয়ে জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে খবর, এই ঘটনার পর স্থানীয়রাই তাঁদের প্রাথমিকভাবে উদ্ধার করার চেষ্টা করেছিল। এরপর ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় পুলিশ এবং তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
ফলে স্থানীয়দের কিছু জানা রয়েছে কিনা, সেই বিষয়টি নিয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। এদিকে গোটা বিষয়টি নিয়ে শোকের ছায়া পরিজনদের মধ্যে। জানা গিয়েছে, হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা কষছেন ওই অধ্যাপক। তাঁর চিকিৎসা করা হচ্ছে। তবে তিনি যে সম্পূর্ণ সংকটমুক্ত নন, এমনটাই জানানো হচ্ছে চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে। তাঁরা জানাচ্ছেন, ওই ব্যক্তির চিকিৎসায় সমস্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে।