সেখানে লেখা ‘সন্ধান চাই,নিখোঁজ,লকেট মানে পালাই। জানে হুগলি জানে সবাই। শেষ দেখা গেছে চুঁচুড়ায় ২০২১ এ ১৮০০০ ভোটে হারতে।’
চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার কটাক্ষের সূরে বলেন, ‘মানুষ যদি পোস্টার দেয় তাহলে তো কিছু বলার নেই। আমাদের দল এই ধরনের পোস্টার করেনি, করবেও না। সাধারণ মানুষ কাকে পেয়েছে না পেয়েছে তার উত্তর দেবে ২০ তারিখ। এসব নিয়ে ভাবার সময় আমার নেই। লকেট ভোট এলে আসে। তবে অন্য সময় পাওয়া যায় কিনা, তা মানুষ বলবে। তবে ভোটের আগে ওকে অন্তত দেখিনি। মানুষ কী পেয়েছে মানুষ জানে।’
বিজেপি হুগলি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তুষার মজুমদার বলেন, ‘যাঁরা অন্ধ তাঁরা দেখতে পান না। আর তাঁরাই এই ধরনের পোস্টার দিয়েছে। আমার মনে হয় তাঁদের চোখের ডাক্তার দেখানো উচিত।’ এদিকে ভোটের আগে এই ধরনের পোস্টার, কোনও বিরুপ প্রভাব কি পড়তে পারে? এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মানুষ জানে মোদীজি তাঁদের জন্য কি করছে। মোদীজির সভায় ব্যাপক লোক হয়েছে। তাই ওরা এসব করছে।’
উল্লেখ্য, এবার হুগলি লোকসভায় তৃণমূলের প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। একসময় একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন লকেট এবং রচনা। এখন দেখার এই দুই অভিনেত্রীর মধ্যে কাকে মানুষ বেছে নেন।