প্রান্তিক শনিবারও বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্ত নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু আমার শিল্পী সত্ত্বাকেও যেন গুরুত্ব দেওয়া হয়।’ রাজন্যার প্রশ্ন, ‘শর্ট ফিল্মটি না দেখেই এই সমালোচনা কেন?’ রাজনৈতিক মহলের অনেকের দাবি, টিএমসিপির নেতাও হয়েও নাকি এই ছবিটিতে সরকারের বিপক্ষে কথা বলা হয়েছে, তাই রোষানলে পড়েছে প্রান্তিকদের সিনেমা। কিন্তু প্রান্তিক-রাজন্যারা এ দিনও দাবি করেন, ওই শর্ট ফিল্মে কোনও রাজনৈতিক বক্তব্য নেই।
তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ অবশ্য মনে করেন, প্রান্তিক-রাজন্যাদের সাসপেন্ড করে দল দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে। তাঁর কথায়,
‘যেহেতু তদন্তাধীন বিষয় নিয়ে এটা তৈরি হয়েছে। তাই শর্ট ফিল্ম, ফিল্ম- কোনও কিছুই দল অনুমোদন করে না। এর সঙ্গে শিল্পী স্বাধীনতার কোনও সম্পর্ক নেই। সরকারের পক্ষে নাকি বিপক্ষে এটা বলে গুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা দেখলে বোঝা যেত পক্ষে বা বিপক্ষে বিষয়টা এমনও নয়। বাড়াবাড়ি রকম বিকৃতি করে এটা নিয়ে প্রচার করছেন। দলের সঙ্গে এমন অনেকেই জড়িত আছেন, যাঁরা কেউ লেখেন, কেউ সিনেমা করেন। তাঁরা কেউ এমন করেনি। যাঁরা করেছে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে।’ আজ রবিবার এই শর্টফিল্মের মিউজ়িক ভিডিয়ো প্রকাশ করবেন প্রান্তিক-রাজন্যারা।
