এরপরেই জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, আজ সন্ধ্যায় তাঁরা বৈঠকে বসছেন। পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতিতে ফিরে যাবেন কিনা, সেটা জিবি-র বৈঠকে ঠিক করা হবে। প্রসঙ্গত, সোমবার সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য জানায়, জুনিয়র ডাক্তারেরা হাসপাতালগুলিতে শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবা দিচ্ছেন। বহির্বিভাগ ও অন্য ক্ষেত্রে পরিষেবা দিচ্ছেন না। ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ বলেন, ‘এই বক্তব্য ঠিক নয়। প্রয়োজনীয় পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে।’
শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি জানতে চান, ‘কেন শুধু প্রয়োজনীয় পরিষেবা কথা বলা হচ্ছে? তা হলে কি সব ডাক্তারেরা সব ডিউটি করছেন না?’ পাল্টা ইন্দিরা জানান, প্রয়োজনীয় পরিষেবা মধ্যে বহির্বিভাগের পরিষেবা পড়ে না। তখন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘হাসপাতালের বহির্বিভাগ ও অন্য ক্ষেত্রগুলি-সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় পরিষেবা কাজ করবেন জুনিয়র ডাক্তারেরা।’ সুপ্রিম কোর্ট সোমবার নির্দেশ দেয়, রাজ্যকে নিশ্চিত করতে হবে যাতে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে রাজ্যের ২৮টি হাসপাতালে সিসিটিভি বসানো এবং শৌচাগার নির্মাণ ও সংস্কারের কাজ হয়ে যায়। আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে সিসিটিভি বসানোর কাজ হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছে রাজ্য।