স্বামীর অনুপস্থিতিতে বধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ প্রতিবেশী যুবকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরে। ঘটনায় রীতিমতো উত্তাল এলাকা। অভিযুক্তকে আটক করে গণপিটুনি দেয় গ্রামবাসীরা। খবর পেয়ে সেখানে হাজির হয়েছে পুলিশ। এলাকাবাসীরা পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায়। তাঁদের অভিযোগ, এর আগেও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এই ধরনের একাধিক অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।জানা গিয়েছে, ওই মহিলার স্বামী কর্মসূত্রে অন্য রাজ্যে থাকেন। রবিবার পটাশপুর গ্রামের এক ব্যক্তি বধূকে জোর করে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, ওই বধূকে ধর্ষণ করার পর মুখে কীটনাশক ঢেলে হত্যার চেষ্টা করার অভিযোগও উঠেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই বধূকে উদ্ধার করেন গ্রামবাসীরা। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় তমলুক হাসপাতালে। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। বিষয়টি সামনে আসতেই এলাকায় জনরোষ ছড়িয়ে পড়ে। উত্তেজিত জনতা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে বাড়ি থেকে টেনে হিঁচড়ে বার করে এবং গণধোলাই দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পটাশপুর থানার পুলিশ।
সেখানে পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। অভিযুক্তকে এলাকায় আটকে রাখা হয়েছে এই মুহূর্তে। ঘটনাস্থলে রয়েছে পুলিশও। অবিলম্বে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করতে হবে, এই দাবি তুলেছেন গ্রামবাসীরা। অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবিও করা হয়েছে তাঁদের পক্ষ থেকে।
সেখানে পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। অভিযুক্তকে এলাকায় আটকে রাখা হয়েছে এই মুহূর্তে। ঘটনাস্থলে রয়েছে পুলিশও। অবিলম্বে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করতে হবে, এই দাবি তুলেছেন গ্রামবাসীরা। অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবিও করা হয়েছে তাঁদের পক্ষ থেকে।
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করা হবে। মহিলার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সামনে আসার পরেই মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে বলে জানানো হয়েছে পুলিশের তরফে।