Calcutta High Court : ১৩ বছর পর নির্দেশ ৮৪ জনের চাকরি – calcutta high court gave eight weeks time to irrigation department to appoint 84 workers of mayurakshi canal circle


ময়ূরাক্ষী ক্যানেল সার্কেলের ৮৪ জনকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে নিয়োগের জন্য সেচ দপ্তরকে আট সপ্তাহ সময় দিল কলকাতা হাইকোর্ট।

 

Calcutta High Court
১৩ বছর পর নির্দেশ ৮৪ জনের চাকরি

হাইলাইটস

  • ময়ূরাক্ষী ক্যানেল সার্কেলের 84 জনকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে নিয়োগের জন্য সেচ দপ্তরকে আট সপ্তাহ সময় দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
  • বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, সেচ দপ্তর ওই নিয়োগের জন্য প্রথমে যে তালিকা প্রকাশ করেছিল, সেই তালিকায় যাঁদের নাম উঠেছিল, তাঁদেরই যোগ্য হিসেবে চাকরি দিতে হবে।
  • ফলে নিয়োগের তালিকা প্রকাশের প্রায় 13 বছর পরে ওই 84 জন চাকরি পেতে চলেছেন-এমনটাই আশা আইনজীবীদের।
এই সময়: ময়ূরাক্ষী ক্যানেল সার্কেলের ৮৪ জনকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে নিয়োগের জন্য সেচ দপ্তরকে আট সপ্তাহ সময় দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, সেচ দপ্তর ওই নিয়োগের জন্য প্রথমে যে তালিকা প্রকাশ করেছিল, সেই তালিকায় যাঁদের নাম উঠেছিল, তাঁদেরই যোগ্য হিসেবে চাকরি দিতে হবে। ফলে নিয়োগের তালিকা প্রকাশের প্রায় ১৩ বছর পরে ওই ৮৪ জন চাকরি পেতে চলেছেন-এমনটাই আশা আইনজীবীদের। ২০০৭-এ সেচ দপ্তর সারা রাজ্যে ১৪০৬ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয়। তবে সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি না দেওয়ার অভিযোগে কিছু প্রার্থী নিয়োগকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা করেন হাইকোর্টে। বিজ্ঞপ্তি ছাড়া নিয়োগ প্রক্রিয়া হাইকোর্ট খারিজ করে। তালিকায় নাম ওঠা প্রার্থীদের একাংশ সুপ্রিম কোর্টে যান হাইকোর্টের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে। সুপ্রিম কোর্ট পর্যবেক্ষণ দেয়, যেখানে ৫৭ হাজার প্রার্থী আবেদন করেছেন, সেখানে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন না হলেও নিয়োগ বৈধ। হাইকোর্টের নির্দেশ খারিজ করে শীর্ষ আদালত।

OBC Reservation : নির্বাচনের আগে জোর ধাক্কা যোগী সরকারের! OBC সংরক্ষণের বিজ্ঞপ্তি খারিজ এলাহাবাদ হাইকোর্টে
এ দিকে ৮৪ জনকে নিয়োগের প্যানেল রোল নম্বর-সহ প্রকাশ হয় ২০১০-এর ২৪ জুলাই। সেই তালিকায় ত্রুটি আছে জানিয়ে ফের ১২ অগস্ট নাম-সহ বিস্তারিত তথ্য দিয়ে দ্বিতীয় দফায় ওই প্যানেল প্রকাশিত হয়। সেখানে প্রথম প্যানেলে নাম ওঠা ৮৪ জনের নাম ছিল না। প্রথম তালিকায় নাম ওঠা প্রার্থীরা সুপ্রিম কোর্টে যান। আদালত ট্রাইব্যুনালে মামলা করার অনুমতি দেয়। যদিও ট্রাইব্যুনাল প্রথম প্যানেলের নাম থাকাদের চাকরি দেওয়ার আবেদন খারিজ করে। তাঁরা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করেন।

Recruitment Scam : ‘আমি যোগ্য…’, আদালতের দ্বারস্থ ভুয়ো শিক্ষক তালিকায় নাম থাকা তৃণমূল কাউন্সিলর
বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য জানায়, প্রথম প্যানেলে ভুল করে রোল নম্বরের জায়গায় প্রার্থীদের সিক্রেট কোড প্রকাশ হয়েছে। মামলাকারী দেবাশিস ধীবরের আইনজীবী সরোয়ার জাহান বলেন, ‘কাকতালীয় ভাবে, এই ৮৪টি সিক্রেট কোড দ্বিতীয় তালিকায় যাঁদের নাম উঠেছে, তাঁদের রোল নম্বরের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে। যা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছে আদালত।’

আশপাশের শহরের খবর

Eisamay News App: আশপাশের তাজা ও গুরুত্বপূর্ণ খবর বাংলায় পড়তে ডাউনলোড করুন এই সময় অ্যাপ



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *