ময়ূরাক্ষী ক্যানেল সার্কেলের ৮৪ জনকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে নিয়োগের জন্য সেচ দপ্তরকে আট সপ্তাহ সময় দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
হাইলাইটস
- ময়ূরাক্ষী ক্যানেল সার্কেলের 84 জনকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে নিয়োগের জন্য সেচ দপ্তরকে আট সপ্তাহ সময় দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
- বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, সেচ দপ্তর ওই নিয়োগের জন্য প্রথমে যে তালিকা প্রকাশ করেছিল, সেই তালিকায় যাঁদের নাম উঠেছিল, তাঁদেরই যোগ্য হিসেবে চাকরি দিতে হবে।
- ফলে নিয়োগের তালিকা প্রকাশের প্রায় 13 বছর পরে ওই 84 জন চাকরি পেতে চলেছেন-এমনটাই আশা আইনজীবীদের।
এ দিকে ৮৪ জনকে নিয়োগের প্যানেল রোল নম্বর-সহ প্রকাশ হয় ২০১০-এর ২৪ জুলাই। সেই তালিকায় ত্রুটি আছে জানিয়ে ফের ১২ অগস্ট নাম-সহ বিস্তারিত তথ্য দিয়ে দ্বিতীয় দফায় ওই প্যানেল প্রকাশিত হয়। সেখানে প্রথম প্যানেলে নাম ওঠা ৮৪ জনের নাম ছিল না। প্রথম তালিকায় নাম ওঠা প্রার্থীরা সুপ্রিম কোর্টে যান। আদালত ট্রাইব্যুনালে মামলা করার অনুমতি দেয়। যদিও ট্রাইব্যুনাল প্রথম প্যানেলের নাম থাকাদের চাকরি দেওয়ার আবেদন খারিজ করে। তাঁরা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করেন।
বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য জানায়, প্রথম প্যানেলে ভুল করে রোল নম্বরের জায়গায় প্রার্থীদের সিক্রেট কোড প্রকাশ হয়েছে। মামলাকারী দেবাশিস ধীবরের আইনজীবী সরোয়ার জাহান বলেন, ‘কাকতালীয় ভাবে, এই ৮৪টি সিক্রেট কোড দ্বিতীয় তালিকায় যাঁদের নাম উঠেছে, তাঁদের রোল নম্বরের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে। যা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছে আদালত।’
আশপাশের শহরের খবর
Eisamay News App: আশপাশের তাজা ও গুরুত্বপূর্ণ খবর বাংলায় পড়তে ডাউনলোড করুন এই সময় অ্যাপ